পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

। डांग, १७०१ । अॉकौन। VOed এই উস্তানের শোভা সত্য সত্যই বর্ধনাৱ অত্নীর্ত্ত হয়।” দীধিকার দক্ষিণ পার্শ্বে কমিশনারের রেসিডেন্সি। । , ভারতীয় রাজকুমারদিগের শিক্ষার্থ কল্পিত মেও কলেজ আজুমীরে অবস্থিত। লর্ড মেও ইহার ভিত্তিস্থাপন করিয়াছিলেন। বিদ্যালয়ের সম্মুখে তাহার পুর্ণাবয়ব প্রতিমূর্ত্তি সংস্থাপিত। আজমীর মুসলমানদিগের প্রসিদ্ধ তীর্থ। - ১২৩৫ খৃষ্টাব্দে মইনুদিন চিন্তি নামক একজন মুসলমান ফকির এই স্থানে বাস করিতেন। পৃষ্ঠাহার বিস্ময়কর, অলৌকিক ক্ষমতায় মুগ্ধ মুসলমানগণ বহু অর্থব্যয় করিয়া তাহার সমাধির উপর একটি মসজেদ নির্ম্মিত করিয়া দিয়াছেন । সমাধিকক্ষটি স্বর্ণাবৃত। এই “খোজা সাহেবের দরগা” মুসলমানতীর্থমধ্যে মক্কার অব্যবহিত পারদত্তী স্থান অধিকার করিয়াছে। নিঃস্ব মুসলমানগণ মক্কায় যাইতে না পারিলে এই স্থানে আসিয়া মনে করেন, মক্কাদর্শনের ফললাভ হইল। দরগায় জুতা পায় দিয়া যাওয়া নিষিদ্ধ ; য়ুরোপীয়গণ কাপড়ের জুতা পরিধান করিয়া গমন করেন। প্রবেশপথের দ্বিতীয় তোরণের দুই পার্শ্বে দুইটি বৃহৎ ডেকচি। প্রত্যহ প্রথমটিতে ১২৫ মণ ও দ্বিতীয়টিতে ৭৫ মণ খেচরান্ন প্রস্তুত হইয়া বিতরিত হয়। প্রত্যেকটিতে খেচরান্ন রন্ধনের ব্যয় ৩০০ হইতে ৫০০ টাকা। প্রাঙ্গণের মধ্যস্থলে একটি প্রকাণ্ড পিত্তল-নির্ম্মিত ঝাড় ও নহবতমঞ্চে একটি জয় ঢাকা আছে । কথিত আছে, আলাউদ্দীন চিতোর জয় করিয়া তথা হইতে এই দুইটি দ্রব্য আনিয়াছিলেন। প্রতি বৎসর আষাঢ় মাসের শুক্লপক্ষে এই স্থানে একটি মেলা বসিয়া থাকে। তখন নানা স্থান হইতে মুসলমান তীর্থযাত্রীদিগের ও নর্তকীদিগের সমাগম হয়। আজমীরে আর উল্লেখযোগ্য স্থান কেবল “বিচােলা” বা ‘বিশল্যা” নামক বৃহৎ জলাশয় । জনশ্রুতি, ১০৫০ খৃষ্টাব্দে বিশাল দেও নামক রাজপুত রাজা ইহার ७zडिर्छ| कटव्रन । সহরে কতকগুলি প্রবাসী বাঙ্গালী বাস করেন। কতিপয় বাঙ্গালী যুবকের চেষ্টায় এই দূর দেশেও একটি নাট্টসমিতি, একটি পাঠাগার ও একটি বালিকাবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। ষ্টেসনের সম্মুখেই একটি হিন্দু হোটেল, একটি সরাই, একটি ডাকবাঙ্গলো ও অফিসারস ক্লাব অবস্থিত। পুষ্করতীর্থ আজমীর হইতে সাত মাইল দূরে। পর্বত্রগাত্রে অপ্রশস্ত পথ ঘুরিয়া ঘুরিয়া গিয়াছে। পুষ্করে একটি হ্রদ ও হ্রদ কুলে কতকগুলি দেবমন্দিয়