क्र-व्लश्ौ । श्रीलों श्ळ९ नकाशत्र-औडवां९ भश्ट-gाभज्ञा १ भांडश। শুভ্র-জ্যোৎস্না-পুলকিত-যানিনীং झुल्ल-कूछभिङ-कृभान-c*ाडिनी९ সুহাসিনীং সুমধুর-ভাষিণীং সুখদাং বরদাং মাতরম্ ! ; একদিন কমলা নারায়ণকে জিজ্ঞাসা করিলেন,-“পৃথিবীতে আমার ঘর "পাতিবার বড়ই বাসনা ; এমন কোন দেশ আছে,-যেথায় আমি মনের মত করিয়া "ধর সাজাইতে পারি ?” নারায়ণ নিমীলিত নেত্রে নিখিল ভুবন ভাবিয়াও লক্ষ্মীর মনোমত দেশ পাইলেন না। বলিলেন,-“অয়ি শোভিনি ! তোমার মনের মত দেশ ত পাইলাম না ; তবে যদি তুমি স্বয়ং দেশ গড়িয়া লইতে পার-তবেই তোমার বাসনা পূর্ণ হয়।” - মারায়ণের কথা শুনিয়া কমলা অগাধ সাগর হইতে এক সোণার দেশ তুলিয়া তাহাকে আপনার মনোমত করিয়া গড়িলেন ; তাহার পর কোথায় যে সে দেশ স্থাপন করেন—তাঙ্গা লইয়া বড়ই বিব্রত হইলেন ; শেষে গিরিরাজ হিমালয়ের নিকট উপস্থিত হইয়া বলিলেন,-“গিরিরাজ ! আমার এই সাধের খেলাঘর তোমার কাছে রাখিলাম ; তুমি ইহাকে কন্যার ন্যায় জ্ঞান করিও।” কমলার স্বীকৃত-ৰ্তাহার অতি সাধের সৌন্দর্য-প্রতিমার রূপ দেখিয়া পাষাণ গিরিরাজের উদ্বেল হৃদয়ের তরঙ্গরাশি তরল-ধারায় বেগে প্রধাবিত হইল। তাহার সেই স্নেহবিগলিত অশ্রধারা-পীযুষ-পূরিত নীরধারা-জাহ্নবী-যমুনারূপে আকুল লহরী তুলিয়া বহিতেছে। আমাদের বাঙ্গলাদেশের সহিত এইরূপ একটা প্রবাদ জড়িত আছে। কমলার হাতে-গড়া না হইলে এমন সৌন্দর্য্যময়ী—এমন ঢলঢল, চলাচল রূপময়ীপ্রাণময়ী-শান্তিময়ী ধরণী আর কে গড়িবে ? এ বুঝি এক বিরাট স্বপ্নরাজ্য, এত সৌন্দর্য বুঝি কল্পনারও অতীত। বিদেশের ছেলে যাহার কথা শুনিয়া উৎসুক-মনে মাতাকে জিজ্ঞাসা করে-“মা ! সে দেশ কোথায় where rivers
