পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠুম্বাসিন্ধা করিতে পারিলে, ক্রমে প্রয়োজনানুসারে কার্য্যসিদ্ধি সম্ভব হইবে। প্রথম প্রবর্ত্তনই দুঃসাধ্য। ’

; উভয়ে এই বিষয়ে কথা হইতেছিল। উভয়েরই মুখে চিন্তার প্রগাঢ় ছায়া ;

উভয়েরই হৃদয়ে আশায় ও আশঙ্কায় দ্বন্দ্ব চলিতেছিল। . : সহসা দ্বারে করাঘাতশব্দ শ্রুত চাইল। : উভয়েই চমকিয়া উঠিলেন। রাজা জিজ্ঞাসা করিলেন, “কে ? উত্তর আসিল, “আমি প্রহরী।” টু বিশেষ প্রজোজন ব্যতীত প্রহরী আসিবে না, বুঝিয়া রাজা শঙ্কর সিংহকে *ধলিলেন, “শঙ্কর সিংহ, দেখা প্রহরী কি চাহে।” ২. শঙ্কর সিংহ দ্বার মুক্ত করিয়া প্রহরীকে তাহার আগমনের কারণ জিজ্ঞাসা করিলেন। সু’ প্রহরী বলিল, “মন্দিরের বৃদ্ধ পুরোহিত মহাশয় রাজদর্শনপ্রার্থ। তিনি সোপান* মূলে অপেক্ষা করিতেছেন। তিনি বিশেষ আবশ্যক কার্য্যে রাজদর্শন করিতে

: শুনিয়া শঙ্কর সিংহ রাজার দিকে চাহিলেন।

রাজা বৃদ্ধ পুরোহিতের সহসা আগমনের সংবাদে বিস্মিত হইলেন, প্রহরীকে বলিলেন, “র্তাহাকে লইয়া আইস।” প্রহরী চলিয়া গেল। : : শঙ্কর সিংহ ও রাজা অপেক্ষা করিতে লাগিলেন। অল্পক্ষণ পরেই বৃদ্ধপুরোহিত কক্ষমধ্যে প্রবেশ করিলেন। উভয়ে তাহাকে * প্রণাম করিলেন। বৃদ্ধ স্থির স্বরে রাজাকে বলিলেন, “আমি তোমাকে আশীর্ব্বাদ করিতে আসিয়াছি।” রাজা বলিলেন, “আপনার আগমন-বিষয় আমরা পুর্বে কিছুই জানিতে পারি নাই। “আমার এখন আসিবার ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু বিধাতার ইচ্ছা অন্তরূপ। ऊॉरे আমাকে আসিতে হইয়াছে।” . . . . . · . . ফুঃ, পুরোহিত পুনরায় বলিলেন, “আমি কয়টি তীর্থ পর্যটন করিয়া অন্য তীর্থে

  • r.

એ 상 f 鸭

隱 ইতেছিলাম। সীমান্ত-মধ্যবর্ত্তী পথে যাইতে শুনিলাম, তুমি প্রজাপালনে সচেষ্ট ।