দুল্লাম গ্রাহ্মণাত্মক শবৰাশির্বেঃ ” এবং অন্যান্ড জ্বলেও বেদে এই গছ ፵፬ qማi ማስማማi ፦– . . . . . . : ? “মন্ত্র ব্রাহ্মণয়োৱাছ বেদশব্দং মহৰ্ষয়ঃ বিনিয়োক্তব্য রূপঃ য: স মন্ত্র ইতি চক্ষতে। * *** বিধিগুক্তিকরং শেষং ব্রাহ্মণং কথয়াতিহি ।” &vf ::ইহার তাৰার্থ এই যে, মহর্ষিগণ মন্ত্র ও ব্রাহ্মণকে “বেদ” বলিয়াছেন। তাহার খঙেৰে অংশে বিনিষোক্তব্য রূপ অর্থাৎ যজেত, যাগ করিবে, (উপাসীত উপা, গুনা করিবে) ইত্যাদি বুঝায়, তাহাকে মন্ত্র এবং বিধির স্তুতিকর শেষ ভাগকে ব্রাহ্মণ । বুলিয়া থাকে। যজেত, উপসীত, কর্ত্তব্য প্রভৃতি বিধিবোধক বাক্যই বিনিয়োগ রূপ এবং ইহাকেই জৈমিনি প্রেরণা অর্থে ব্যবহৃত করিয়াছেন। বেদের দুইটি wf বা অংশ। এক মন্ত্র, অপর ব্রাহ্মণ। ঋগ্বেদ সংহিতা, সামমেদ সংহিতা প্রভৃতি সংহিতা ভাগ মন্ত্র এবং ঐতরেয়া ব্রাহ্মণ, তৈক্তিরিয়া ব্রাহ্মণ প্রভৃতি ব্রাহ্মণ ভাগই ব্রাহ্মণ। এই উভয় ভাগই বেদ নামে আখ্যাত। কোন কোন উপনিষৎ ব্রাহ্মণের অন্ত:ৰা শিরোভাগ, এবং কোন কোন উপনিষৎ মন্ত্র ভাগের অন্তর্গত। ঈশষাভোপনিষৎ, খেতাশ্বতরোপনিষৎ প্রভৃতি মন্ত্র ভাগের অন্তর্গত ; এবং ছালোগ্য, বৃহদারণ্যক প্রভৃতি উপনিষৎ ব্রাহ্মণ ভাগের অন্তর্নিবিষ্ট। ' . ... মাধ্যান্দিনী সংহিতার এবং খেতাশ্বতর সংহিতার শেষ অংশ ক্রমে ঈশাবাতোপৃনিষৎ ও খেতাশ্বতরোপনিষৎ নামে প্রখ্যাত। ছন্দোগ্য ব্রাহ্মণের শেষ আটটি sov এবং কার্থ ব্রাহ্মণের শেষ ছয়টি অধ্যায় ক্রমে ছান্দোগ্যোপনিষৎ ও বৃহদা-- মুগাঙ্কোপনিষৎ আখ্যা ধারণ করিয়াছে। এইরূপ সমস্ত উপনিষৎ বেদেরই অবসান অঙ্গ। কেহ কেহ উপনিষদের বেদত্ব স্বীকার করিতে চাহেন না। কিন্তু তাহারা 敷 বেদান্ত শব্দের উৎপত্তিগত অর্থের প্রতি একটু মনোযোগসহকারে দৃষ্টি করেন, :"গুৱেই আপনাদের ভ্রম উপলব্ধি করিতে পরিবেন। সদানন্দ যোগীজ “খোকসারে বলিয়াছেন, “বেদান্তোনাম উপনিষৎ প্রমাগং, তদুপকারীনি শাৰীৱক "ক্ষীনি " বেদের অন্ত বেদান্ত, এই বুৎপত্তি অনুসারে উপনিষৎ বোত্ত * শািন্ধমুখ্য অর্থ। তদুপকালীন অর্থাৎ উপনিষদের অর্থবোধের অনুকুল শাৰীষ্মক প্তি এবং উপনিষদের অর্থসংগ্রাহক ভগবদগীতা প্রভৃতি গৌণার্থ।
