ঠকিতে হয় না। ঠকিতে হয় না, কেন না কোন দুই দ্রব্যকে যখন আমরা কোন SBDB DBDBB DBDBD DBD DBS D uDBDDS DBBBDBD DBDBB SBDu DEES মাত্র ; আমরা একটা নির্দিষ্ট সঙ্কীর্ণ মনগড়া পারিভাষিক অর্থে ‘সমান’ শব্দ ব্যবহার করিয়া থাকি, উহার মধ্যে কোন পরমার্থ তত্ত্ব নিহিত থাকে না। ইউক্লিডের ক্ষেত্রতত্বের ভিত্তি লইয়া আজকাল যে টানাটানি পড়িয়া গিয়াছে, তাহার ইতিशन র্যাহারা সংবাদ রাখেন, তঁহাদের নিকট আমার বাচালতা মার্জিত হইৰে । দুইটা জিনিষকে আমরা সমান বলি কখন? দুরে হইতে নিকটে আনিয়া এটার পাশে ওটা রাখিয়া, অথবা এটার উপর ওটা চাপাইয়া যদি দেখিতে পাই, দুইটার দৈর্ঘ্য মিলিয়া গিয়াছে, তখন আমরা তাহাদিগকে সমান বলি। নিকটে থাকিলেও সমান বলি, দূরে থাকিলেও সমান বলি। উপস্থিত ক্ষেত্রে ‘সমান” এই শব্দটির সংজ্ঞাই এই। দুরে থাকিতে উহাদের দৈর্ঘ্যের কোন প্রভেজ ছিল কি না, সে প্রশ্নই আমরা তুলি না। সমান শব্দটিকে যদি ঐ সঙ্কীর্ণ অর্থ দেওয়া যায়, এবং এই অর্থেই আমরা যদি সর্ব্বদা ঐ শব্দ ব্যবহার করি, তাহা হইলে সেই প্রশ্ন তুলিবার কোন প্রয়োজনই হয় না । এবং সেই সংজ্ঞা অবলম্বন করিয়া যদি কোন শান্ত্রিকে প্রতিষ্ঠা করি, সেই শাস্ত্রেও কোন ভুল আসে না । সোণা, রূপা ও জল ইহাদের মধ্যে সাদৃশ্য অপেক্ষা বৈসাদৃশ্যই প্রথমে নজরে পড়ে। ঔজ্জ্বল্যে, বর্ণে স্পর্শে, শব্দে কোন বিষয়েই ইহারা সদৃশ নহে ; অথচ উহাদের পরস্পর একটা সাদৃশ্য আছে, যাহা আছে বলিয়া ঐ তিন দ্রব্যকেই আমরা জড় পদার্থ বলিয়া নির্দেশ করি। প্রশ্ন হইতে পারে, সেই সাধারণ ধর্ম্ম কি, যাহা স্বর্ণখণ্ডে, রৌপ্যখণ্ডে এবং খানিকটা জলেও বর্তমান রহিয়াছে ? যাহা আছে বলিয়া ঐ তিন পদার্থই জড়ত্ব লাভ করিয়াছে ? তিনটা দ্রব্যের একটা সাধারণ ধর্ম্ম অতি সহজেই ধরা পড়ে ; উহার নাম ঙার বা ওজন। সোণা, রূপা, জল, उिनब्रुझे ७ख्रश्न आitछ ; @द६ cव नक्षण দ্রব্যকে আমরা জড় দ্রব্য বলি, তাহদের সকলেরই ওজন আছে ; অতএব সিদ্ধান্ত করা যাইতে পারে যে, ওজনই তাহা হইলে জড়ত্ব। কিন্তু } যােহাৱা পদার্থ বিদ্যার একটু চৰ্চা করিয়াছেন, তাহারা জানেন, ওজন অদ্ভুত্ব নহে। উহা জড় দ্রব্যের সাধারণ ধর্ম্ম হইলেও স্বাভাবিক ধর্ম্ম নহে ; উহা चांगाड्रु ধর্ম্ম, আকস্মিক কারণে উহার উৎপত্তি। আমাদের এই পৃথিবীর এমন SDiB tig BDDBDSDDB DB BDB BBDD BDBYD DD KuBDLSSS এবং এই পতনোত্মাতা আছে বলিয়াই ভূপৃষ্ঠে সকল দ্রব্যের ওজন আছে। সোণ
