পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/৬৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

A. :: r. «::: *。 . . . “ - . - , , : .‛ ት‛ -". "I " . . . .. . . . . . . . r ،* . ...' ۔۔۔ ۔ ۔ :- "..." :"." .".• " - : . . . . . . . " می : " ...". " : " . مه " . " . " : : : ‘. · · . . . ፰ .‛ - " . ". . . ۔۔۔۔۔۔“ ۔۔ "۔ ..•ያ፡ • • ̇ ··, w . . ... - ". . . . . . . . " . ---- -- - : , . . . . . . . . . ... " A. -_ 해, . ". . -. . , " " . . . . ... - . . . a *. " , . . . ... -- ... " . . . . r . . " লৌহ ও অন্যান্য ধাতু বেষ্টিত অবস্থায় থাকে। স্বাভাবিক উপায়ে বায়ু ও বৃষ্টি দ্বারা চালিত (actod) হইয়া হীরকখণ্ড সেই গলিত জমাট স্তরের উপরিভাগে ਚੋਖਿਚ হয়। অতীব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র হীরকখণ্ডগুলি জলে ধৌত হইয়া চতুর্দিকে । ছড়াইয়া পড়ে এবং সময়ে সময়ে সেইগুলি সমুদ্র-গর্ভ পর্যন্ত নীত হয়। ধাতুপিণ্ডের মধ্য হইতে পিণ্ডের উপরে হীরকের আগমন এবং পরে সমুদ্র পর্যন্ত আনয়ন-দুইএক বৎসরে সম্পন্ন হয় না, বহু শতাব্দীতে এই কার্য্য সম্পন্ন হইয়া থাকে। হীরক খনিজ পদার্থ। ইহাকে খনি হইতে ধাতবপিণ্ড মিশ্রিত অবস্থায় উত্তোলন করা হয়। হীরকের খনির সহিত অন্যান্য খনির কিছু পার্থক্য দৃষ্ট হয়। হীরকের খনিগুলি আকারে মোচাগ্রভাগের ন্যায় (conical)। খনির উপরিভাগ বিস্তৃত, কিন্তু ইহার পরিসর ক্রমেই সঙ্কীর্ণ হইয়া তলদেশে আসিয়াছে। সময়ে সময়ে খনির চতুর্দিকে মৃত্তিকার উচ্চ স্তপ দেখা যায়। কিন্তু অনেক সময় é. এই খনির পার্শ্বস্থ মাটি এরূপ সমতল দেখা যায় যে, তাদর্শনে কেহ অনুমান করিতে পারেন না যে, খনির ভিতর দিয়া কখনও গলিত ধাতু প্রবেশ করিয়াছিল অথবা সেইস্থানে অন্য কোনরূপ ट्रश्ट्रांप्रेन (eruptoin ) সংঘটিত হইয়াছিল। হীরক যে অবস্থায় খনি হইতে প্রাপ্ত হওয়া যায়, সে অবস্থায় তাহাতে কোন সমতল স্থান লক্ষ্য হয় না। অধিকাংশ সময়েই সেইগুলি অসমান টুকরাভাবে পাওয়া যায়। কাযেই এইগুলিকে ছাটিয়া কাটরা লইতে হয়। এই ছাঁটকাটের উপর হীরকের মূল্য নির্ভর করে। সময় সময় একই প্রকারের হীরক কর্ত্তনের তারতম্যানুসারে বিভিন্ন মূল্যে বিক্রীত হয়। ভারতবর্ষের একটি গৌরবের কথা। এইস্থলে না বলিয়া আমরা থাকিতে পারিলাম না। ১৪৭৬ খৃষ্টাব্দে য়ুরোপে शैत्रक-कर्डनन्न প্রথা প্রথম আবিষ্কৃত হইয়াছিল । তৎপুর্বে হীরক স্বাভাবিক . অসমান অবস্থায় যুরোপে ব্যবহৃত হইত। য়ুরোপবাসীর হীরক যে মূল্যবান পদার্থ তাহা বুঝিয়াছিলেন। কিন্তু ষে কারুকার্যের উপর ইহার সৌন্দর্য্য নির্ভর করে এবং ঘভিন্ন হীরক দীপ্তিহীন হইয়া থাকে, সেই কারুকার্য্যটিই তাহাদিগের অজ্ঞাত ছিল। রত্ন-প্রসবিনী ভারতে এই কারুকার্য বহুকাল হইতে প্রচলিত :আছে। আমাদের গৌরবের কোহিনুরই তাহার প্রকৃষ্ট প্রমাণ।

  • হাঁয়ককে সাধারণতঃ তিনপ্রকার আকারে কর্ত্তন করা হইয়া থাকে। খনি হইতে প্রাপ্ত হীরকখণ্ডের আকারের উপর ইহার কর্ত্তন নির্ভর করে। এই

डिन প্রকার wittcts trife tri-Brilliant, Rose at Table. if خة

స్ట్కో