পাতা:আর্য্য-নারী দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Roby चारी-नाईौ । অহল্যার উৎসাহ বাক্যে উত্তেজিত হইয়া এবং অহল্যার প্রেরিত নুতন সৈন্য সাহায্য পাইয়া ভুকোজি জীউকদাদাকে পরাজিত করিলেন। জয়পুররাজ আর কর দিতে আপত্তি করিলেন না। অহল্যার রাজ-গৌরব অক্ষুন্ন রহিল। অহল্যার রাজনৈতিক চতুরতা ও কৌশল সম্বন্ধেও বড় সুন্দর একটি গল্প আছে। ইন্দোরের রাজকোষে মলহরীরাও এর সময় হইতে বহুকোটি টাকা সঞ্চিত ছিল । এই সঞ্চিত ধন সব অহল্যা দেবসেবা ও লোকসেবার জন্য উৎসর্গ করিয়া রাখিয়াছিলেন। রঘুনাথরাও অহল্যার রাজ্যহরণ করিতে চেষ্টা করিয়া কিরূপ বিষ্ণল হন, একথা পাঠিকারা জানেন । অহল্যার এই সঞ্চিত ধনের কথা শুনিয়া আবার রঘুনাথের লোভ হইল। কোন যুদ্ধের ব্যয়ের জন্য ইহার কিছু অংশ রঘুনাথ চাহিয়া পাঠাইলেন। ইন্দোর পেশোয়াদের অধীন রাজ্য, সুতরাং সে হিসাবে রঘু নাথের এ দাবী নিতান্ত অন্যায় নয় । কিন্তু দেব-সেবা ও লোক-সেবার জন্য উৎসর্গিত অর্থ রঘুনাথকে যথেচ্ছ ব্যবহারের জন্য দিতে অহল্যার ইচ্ছা হইল না । তিনি বলিয়া পাঠাইলেন,-“এ সব সঞ্চিত অর্থ দান-ধর্ম্মের জন্য উৎসর্গ করা রহিয়াছে ; আপনার যদি यार्थद्र अनॉफ्रेिन इरेशा থাকে, তবে, আপনি ব্রাহ্মণ, যথাবিধি এই ধনের উপর তুলসীপাতা ও গঙ্গাজল রাখিয়া মন্ত্র পড়িয়া আমি আপনাকে দান করিতে প্রস্তুত আছি ।” রঘুনাথের বড় রাগ হইল। ইন্দোরের ” রাণী অহল্যা