পাতা:আলমগীর - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-४९ अक्ष । ] আলমগীর। [ लूठौङ्ग पृथ । আমি সমস্ত স্বত্বের আশা পরিত্যাগ করলুম। প্রফুল্লমানে জয়সিংহকে স্নানার সমস্ত ন্যায্যাধিকার দান করুলুম। রাজা ডুবিধ্যৎ রাণা ভীমসিংহ ভীম। আর নই। ভবিষ্যৎ এই পদরেণুতে মিশিয়ে দিয়েছি। এই রাত্রেই 4ा.ि4ाका १र्षायु ত্যাগ করব। রাজ । বৎস! অভিমান ক’রন । ভীম। আমার মনে প্রফুল্লতায় বিশ্বাস হ’ল না। পিতা ? আপনার অভিযান ব’লে, বােধ হল ? বেশ তবে অভিমান। প্রথমতঃ, স্মৃতিকাগৃহে মাতৃঘাতী নিয়তির উপর অভিমান। দ্বিতীয়তঃ না-না-হে পিতা, হে রামচন্দ্রের তুল্য গুণালঙ্কত অনাথ শরণ মেবােররাজ ! আপনার উপরে অভিমান করতে গেলে অগ্রে আমার দেহ ধারণের উপরেই অভিমান আসে। সে অভিমান দারুণ বজের প্রহারের মত, শিলাবিদ্রাবী আগ্নেয়গিরিগ্রহ্বরের উত্তাপের মত, বস্তুতাবিহীন হয়েওঁ কঠোর, সুন্ধকারে জন্ম গ্রহণ করেও শতপূর্য্যের প্রখরতায় প্রদীপ্ত। আর-আর তোর লক্ষ্য। বস্তু 'কোথা আছে অভিমান ? এ বিশাল ভুবনের কার উপর মার আমি অভিমান করতে পারি ? কই মহারাজা আর ১ কেউ নেই! হারে বিষয় বাসনা ! তোর এত প্ররোচনা যে, এই পৃথিবীতে স্বর্গের যা সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিবিম্ব, জননীর সন্তান, স্নেহ--তাও কিনা নারী তোর জন্য অনায়াসে সপত্নীপুত্রকে বিক্রয় করে। রাজ। ক্ষান্ত হও ভীমসিংহ ! রাত্রি প্রভাতে সামন্ত, সরদার প্রজা