পাতা:আশুতোষ স্মৃতিকথা -দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ 8७ ] করে, যাহা একখানা গ্রন্থের শত শত श्रृछै। পডিয়া ও উদ্ধার করা যায় না । বিরাট বঙ্গদেশের ইতিহাস সংগ্রহ করিবার চেষ্টা চলিতেছে মাত্র, তাহাকে পূর্ণাঙ্গভাবে প্রকাশ করিবার সময় এখনও অনেক দূরে। বাঙ্গলার ইতিহাসঅধিকাংশ স্থলেই পল্লীর ইতিহাস। মাটির নীচে কত কি লুপ্তরত্ন লুক্কায়িত বহিয়াছে কে তাহার সন্ধান জানে ? এইরূপ ক্ষেত্রে যিনি যে দিক দিয়া যে ভাবে বাঙ্গুলার ইতিহাস রচনার ক্ষেত্রে সাহায্য করিবেন, তিনি বংশপরম্পরা ধন্যবাদাহঁ হইবেন । শ্রীযুক্ত দীনেশচন্দ্র সেন মহাশয়ের ‘বৃহৎ বঙ্গ’ বাঙ্গলা সাহিত্যে এক অভিনব দান। বৃদ্ধ দীনেশচন্দ্র এই সপ্ততিবিষ বয়সে-রোগজীর্ণ দেহে-কেমন করিয়া দিনের পর দিন অক্লান্ত শ্রমে এই বিরাট গ্রন্থ রচনা করিলেন, তাহা বাস্তবিকই বিস্ময়ের বিষয়। এই গ্রন্থ আলোচনা করিতে যাইয়া কেহ হয়তী বলিবেন--- ইহা বিজ্ঞান-সম্মত উপায়ে লিখিত হয় নাই। কেহ হয়ত বলিবেন, ইহাতে উচ্ছাসের মাত্রা একটু বেশী, আরও কত কি ! সে সব কথা যদি আমরা মানিয়াও লই, তবু মুক্ত কণ্ঠে বলিতে পারিব, দীনেশবাবুর এই বিরাট দান বাঙ্গলা সাহিত্যকে নানা দিক দিয়াই সমৃদ্ধ ও গৌরবান্বিত করিয়াছে। অধ্যায়ের পর অধ্যায় আলোচনা করিয়া এই গ্রন্থ-সম্বন্ধে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করিতে গেলে এক বৃহৎ প্রবন্ধ লিখিতে হয়, ব্লন্স-ত .့် ဖွံ့ဖြိုဖွံ বলিয়াই এখানে এই পুস্তকের কন্স :: ** h করিলাম :- [ با این . : ಫ್ಲಿ' ፵፫.