›ዓመ অtশু সম্বিদয়িনী । অক্ষম; স্বামীর কুশল সংবাদদাতা জ্যেষ্ঠ সহোদরবে: দেখিয়া উত্থানে অক্ষম প্রযুক্ত দীর্ঘনিশ্বাস পরিত্যাগ পূর্ব্বক, কেবল তাহার মুখমণ্ডল প্রতি উদ্ধ দৃষ্টি করিয়া থাকিলেন মাত্র । এমন কি, হস্ত প্রসারিত করিয়৷ পত্রিক খানীও গ্রহণ করিতে পারিলেন না । সমিতিধ্রুয়, আপন স্বসার অলৌকিক সতীত্ব সন্দশনে, ব্যাকুলান্তঃকরণ হইয়া পিতৃ মাতৃ উদেশে ভংগন করিতে লাগিলেন । হে মাতঃ ! তুমি কুলোজ্বল কারিণী নন্দিনীর প্রতি বে অত্যাচার প্রচার করিয়াছ, তাহ। শ্রবণ করিলে, জগতীস্থ প্রাণীসমুহ তোমাকে নিতান্ত নৃশংস স্বভাবী মহিল৷ বলিয়া উল্লেখ করিবে । এবং তুমিই যে ইহার অশেষ যন্ত্রণার মূল কারণ, তাছা জন সমাজে আর অব্যক্ত রহিল না । চে নৃশংস ! পাষাণ লিনির্ম্মিত হৃদয় । পিতঃ ! তুমি নির্ম্মল পরীকুলে অবতীর্ণ হইয়া, আপন সন্ততি প্রতি যে ব্যবহার করিয়াছ তাহ{ কি আপনার স্বতঃ সিদ্ধ ? না জাতিত্ব ব্যবহার ? ন৷ কি নিজ মহাত্ম্য প্রকাশ করণকাজক্ষায় এবম্বিধ কিরাতের ন্যায় ব্যবহার করিয়াছ ? তাহা কিছুই অনুভূত হইল না । তবে ইহাতে কেবল এই ৰূপ বোধ হইল, যে পরী জাতি অতি নিন্দিত, ইহা প্রচণরিত করণ মানসে এবম্বিধ অনিষ্টকর ব্যাপারে প্রবর্ভ হইয়াছিলে । অতএব, তো মাদিগের উত্তয় দম্পতীকেই
