পাতা:আশু সম্বিদ্দায়িনী.pdf/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৪ অীশু সম্বিদায়িণী । রোগিনীকে দর্শনেপায় দৃষ্টিনিক্ষেপ করিয়া অনুমানে এইৰূপ নিরুপিত করিলাম, যে, ক্ষেরাননা ত্রিপুরাসুন্দরী কেবল অনঙ্গবাণে প্রপীড়িত হওতঃ অত্যন্ত কাতরান্বিত হইয়াছেন ; বিশেষতঃ অজ্ঞাতষেীবন বলা, লজ্জাভয়ে মনোভাব গোপন করাতে, যন্ত্রণ আরও অধিক প্রবল হইয়। তঁtহার মানসকে কলুষিত করিয়া ক্রমে গুরুতর মর্ম্মপীড়া প্রদান করিতেছে। অনন্তর রাজতনয় বহু ক্ষণের পর নয়নোত্মলিত করতঃ মৎপ্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া ইঙ্গিত দ্বারা শয্যারপাশ্বে উপবেশন করিতে অনুমতি করিলেন । আমি তাহার অনুজ্ঞানুসারে নির্দিষ্টন্থানে উপবেশন করিলাম এবং আমি উপবেশন করিলে, মদীর হস্তধারণ পূর্ব্বক, আপন মস্তকে হস্তার্পণ করিয়া কেবল যুগল নেত্র হইতে অবিশ্রান্ত বারিবর্ষণ করিতে লাগিলেন । দ্রষ্টাগণ এই চমৎকারভাবের কোন অভিপ্রায় উপলব্ধি করিতে না পারিয়৷ সচঞ্চল চিত্তে জিজ্ঞাসা করিলেন । সুদীন ইহার কারণ কি ? আমি, তখন তাঙ্গার অন্তর্গত ভাব সঙ্গোপন করতঃ कङ्ञिांभ ।। ८छ् अङ्गैशम ! Yन, शानिऊ शेंझाव्र अधदः. টীভূতভাবের কোন ভাবই অনভূত করিতে পুরিলাম না। আমার বাক্য সমাপ্ত ন হইতে ইষ্টতেই দগ্ধমদনের ' শর দগ্ধ হৃদয় রাজতনয়, স্বীয়ললাটে করাঘাত করিয়া কপর চাইতে মহামুল্যমণি নিষ্কান্ত করতঃ আমার হস্তে