সঙ্কণাপ ।
هسسسسسسسسسسسمسس
“আরকট-অবরোধ” ও “পাল্যাণী” -ভারত-ইতিহাসের দুইটি পরিচ্ছেদ । এই দুইটি পরিচ্ছেদ লইয়া “ইংরেজের জয় ।” সত্য সত্যই দুইটিতেই ইংরেজের জয় , — দুইটিতেই ইংরেজের সৌভাগ্য-সূচনা । একে সৌভাগ্যের বীজ উপ্ত, - অপরে অঙ্কুরিত। তবে জ্বয়ের পথ ও প্রণালী স্বতন্ত্র। একে জয়,- বল-বীর্ঘ্যে ; অপরে জয়,- ছল-চাতুর্ঘ্যে । এই হেতু “ইংরেজো : 翁 BiS uBBBSBBB BuBeB kBu KBB kSDD S S er 活、 :ہے۔ وہ ہم ہو f< تدخلاقہ- یہ ہی ختم = نقشہ ہو۔ ہم ہی ہو 92 vamas --> “আরকট-অবরোধুে”র বিবৃত বিবরণ বাঙ্গালা ইতিহাসে নাই ? পলাশীর আছে বটে ; কিন্তু “পলাশী’র প্রসঙ্গাধীন অনেক গৃঢ়। তত্ত্বের প্রকৃত রহস্য-উদ্ভেদ হয় নাই। অন্ধকূপ হত্যার নৃশংস কাণ্ডের অভিনয় হয় নাই ; পরস্তু নবাব সিরাজুদ্দৌলা নারকীয় নরপিশাচ নহেন । এ সিদ্ধান্ত ”আমার কল্পনা-সস্তুত নহে,- জল্পনাবিজ স্তিতও নহে ;—সম্পূর্ণ ঐতিহাসিক প্রমাণসিদ্ধ। “ইংরেজের জয়ে”। সেই প্রমাণই প্রকটিত হইল । “বঙ্গবাসী’র সর্বস্ব পরম পূজনীয় স্বৰ্গীয় যোগেন্দ্রচন্দ্র বসু মহাশয় ১২৯৯সালে“জন্মভূমিতে”আমায়“আরকট-অবরোধ” এবং “পলাশী’ \ম্বন্ধে প্রবন্ধ লিখিতে অনুরোধ করেন । সেই প্রবন্ধ লিখিবার সময় মায় ইংরেজ ও মুসলমান গ্রন্থকারগণের প্রণীত বহু ইতিহাস এবং পুরাতন কাগজ-পত্র আলোড়ন করিতে হইয়াছিল। সেই সময় 「一 spes- ܚ €সয়ার মত স্মৰীণ” – নন্য সৎ-* -->
