আলফুেডের জীবন इडाड । 3 * মৰ্মযে ই•লণ্ডে তিনটা রীঅনুযায়ী মহা সভা ছিল। ডুছাদের প্রধান সভায়, সমুদায় রাষ্ট্রসন্নকীয় গুরুতর ব্যাপার সকল, ও ব্যবস্থা সম্মাদন হ্ল ইত। ঐ সভায় ধর্ম্মাধ্যক্ষের, আশ লেরা, শাসনকর্ত্তারা, ও বিচারপতির অবস্থান করতেন। দ্বিতীয দুভায় আলফুেডের পার্শ্বস্থ, পুর্ণন প্রধান বিদ্বান~ মঠাধ্যক্ষেরণ ও পুরোহিত্ত্বের। কার্য নির্ব্বাহ করিতেন । এই সভাস্থ ব্যক্তির, প্রথম সভার নিম্পাদ্য বিষয় সকল অবধারণ করিতেন । “যে দুর্ভাগ্য সময়ে আলফুেভূ রাজত্ব করি - &তন, তখন কুলীন ও রাজপুঞ্জের নিতান্ত অজ্ঞানতা প্রযুক্ত "শাস্ত্রালোচন সুখে বিমুখ ছিল, অধিক কি, অনেকে পড়িদেও~মরিত না । সুতরাণ রাজকার্য্য নির্ব্বাহ করা তাহাদের পক্ষে অতিশয় কঠিন ব্যাপার হইম ছিল । তাহার। মু সাহস পূর্ব্বক সংগ্রাম বঁ। প্রাণত্যাগ করিতে পারলেই দেশে র উপকার মাপন হইল বিবেচনা করি ত . আলফুেছ কথন এমত সুযোগ পরিত্যাগ করতেন না, যাহাতে রাজ্যের বিলক্ষণ মঙ্গল সাধন হয়; কিম্বা এমুনু, বিষয়েও অমনোযোগী হইতেন ন;•যাহাতে সাধারণের ‘সমপূর্ণ বিপদ ঘটিবার , সম্ভাবনা । তিনি একটা দৃঢ় নিয়ম ' করিয়াছিলেন,পুত্যেক বৎসরে দুই বার করিয়া প্রধান রাজকার্য্য সম্লাদক সভার সভেরা, ধর্ম্মাধ্যক্ষের, ও শ্রেষ্ঠ কুলীনেরা, রাজার নিকট একত্রিত হইবেন ; স্থাজ ষে ব্যবস্থ1. প্রদান করিবেন, তাহাঁর। তাই বিলক্ষুণ বিবেচনা করিয়া দেথিরেন। তাহারণ ভদ্রবণশীয়" ব্যক্তিদিগের কলহ মীমা-সা করিতেন| তাহদের উপর রাজ্যের সাধারণ মঙ্গছু বিষয়ের চিন্তা †রিবারও"ভাঁর ছিল । "আলফুেভূ ভালদগের প্রদুর্ভাৰ সাতিশয় বৃদ্ধি হইতে দেখিলু, আহাদের ক্ষমতা হ্ৰাস করবার জন্য বিবিধ - উপায় অম্বেষণ করিতে লাগিলেন । ञ्चद्भ:५ झउf';
