আলফুেডের জীবন বৃত্তান্ত । , సి ఎ মনোভিলাষ সিদ্ধের উপায় জ্ঞান করিতে লাগিলেনু। র্তাহারা মনোহারিণী যুবতী রমণীগণদ্বারা প্রাসাদ সকল পরিপূর্ণ করিলেন। প্রজাবর্গের কল্যাণানুসন্ধান জন্টশয সময় নিয়োজিত করা উচিত, তাহণ কৌতুকাদি 'দর্শনে অনর্থক স্থাপিত হইতে লাগিল। লীলা পরিহাসই তাহা • দিগের এক মাত্র কর্ম্ম ছিল। র্ত্যুহার দুর্ভাগ-ছিন্নমুস্কদিগের বা উপপত্নীদিগের পরামর্শানুসারে কার্য্যকারকগণকে মনোনীত করিতেন। ঐ সকল ‘ কার্য্যকারকেরাও কেবল আপনাদের মুখসমৃদ্ধি ও মহিম বৰ্দ্ধনার্থ বিশেষ যত্ন পাই ত, এবণ অধীনস্থ লোকদিগকে আপনাদের অভীষ্ট সুিদ্ধির প্রয়োজক বোধ করিত। অতি সামান্য অথচ অত্যন্ত কর্ম্মণ্য নগরবাসীরা যৎপরোনাস্তি পরিশ্রম করিয়াও, অনাহারে দিনপাত করি ত, এমতে রাজসভাসদেরা, বিচারপতিরা ও রাজকার্য্যকারকেরু অত্যন্ত দৰ্প ও জাক জমকের সহিত কালহরণ করতে পারিতেন । পুজার। দীর্ঘ নিশ্বাস পরিত্যাগ করিয়া, পল্লমেশ্বরের নিকট প্রতীকার প্রার্থনা করিতে লুগিল ; এবু৭ অবশেষে, মৃত্যুই শ্রেয়ঃ জ্ঞান করিয়া একেবারে হতাশ হইয়। পড়িল। বৰ্দ্ধনেচ্ছুক মনুষে ক্রমে ২ তাছাদের অধ্যক্ষ হইলেন, এব^ অসীম সাহস প্রকাশ পূর্ব্বক ইন্দ্রিয় সূর্থে রত, জঘন্য কাপুরুষদিগকে সি° হামুনচু্যত করিয়া, প্রজাদিগকে অসহ ভার হইতে মুক্ত করিলেন। “ অপরিমিত ক্ষমতাপেক্ষ কিছুই বিপদজনক নহে। যিনি এক বারবক্রমুখ খুদর্শনদ্বমুক্ত দাসের প্রাণদণ্ড করিতে পারেন, তিনিই স্বয়° সর্ব্বাঞ্চনাশক থভূগকে জাগ্রৎ করিয়ী দেন। মনি ব্যৱস্থার সাহায্য না লইয়ু৷ দণ্ডবিধান ও ইচ্ছানুসারে নির্বাসন করেন এবণ কুমুন্তি কার্য্যকারকদিগের কর্ম্ম সকল স্থগিত রাখেন, তিনি কেৱল মাপনার
