ক্রম ওএলের শাসন-প্রণালী । ১১১ ক্রমূওএলের হস্তে সমুদায় রাজশক্তি সমপর্ণ করিয়া উtহণকে ‘cগ্রীটেকটর’, অর্থাৎ রক্ষিত উপাধি প্রদশন করিল । প্রোটেক্টর মহাশয় রাজ্য শাসন করিতে লাগিলেন । তাহীর সেলা পতিগণ প্রদেশে ২ বিচারপতির কর্ম্মে নিযুক্ত হইয়ঞ্চ এমন উত্তমরূপে ধ স্মর্ণধিকরণের কার্য্য নির্বাহ করিতে লাগিলেন যেকোথাও আর বিদ্রোহিগণ শীর্ষেত্তোলন করিতে পরিল না। প্রজ। মাত্রেই পূর্ব্বাপেক্ষ: সুখসচ্ছন্দে ক{লয়াপন করিতে লাগিল-ধম্ম সংক্রান্ত মতভদ লইয়। আর পূর্বের ন্যায় গোলমাল হইতে পারিল ন—রোমান কাথলিক ভিন্ন তার সকল খ্রীষ্টান সম্প্রদায়ের লোক স্বয ইচ্ছানুসারে ঈশ্বরের উপাসনা করিবার অনুমতি প্রাপ্ত হইল-এক প্রকার ‘ছে সুঅৰু লর্ডস সভাও পুনঃ সংস্থাপিত হইল—আর বাহিরে সর্বত্রই ইংলণ্ডের সম্মান এবং গৌরব বৃদ্ধি হইতে লাগিল । ক্রম ওয়েল এইরূপে ইংলণ্ডের স্বাধীনতাপহরণ করিলেন বটে, কিন্তু তৎপরিবর্তে তদেশের মহিম। সম্বন্ধন করিলেন । ওঁtহীর সময় তাবধি ইংরেজ নামটা সর্ব্বদেশে মাননীয় হইয়। উঠিল। জেফুসের এবং চার্লসের সময়ে ইংলণ্ড, ইউরোপীয় জুভারতবর্ধে ডালু হলির একান্ত অনুমোদিত জুনিয়ত শাসল প্রণালী কিয়দংশে ঐরুপ । পঞ্জাব প্রদেশেই ইহা ধিশিষ্টরুপে প্রচলিত হইয়াছে । .
