পাতা:ইংলণ্ডের ডায়েরি - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৫৮ খৃষ্টাব্দে অশ্বিনীকুমার দত্ত, কৃষ্ণকুমার মিত্র, প্রভৃতি নয়জন বিশিষ্ট নেতা কারারুদ্ধ হইলে কলিকাতায় যে বিরাট প্রতিবাদ-সভা হয়, তৎকালীন নেতাদের মধ্যে অনেকেই তাহার সভাপতিপদ গ্রহণে অসম্মত হওয়ায় পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীই তাহাতে সভাপতিত্ব করেন। আলিপুর বোমার মামলার অন্যতম আসামী সত্যেন্দ্রনাথ বম্বর ( ঋষি রাজনারায়ণ বসুর ভ্রাতুষ্পপুত্র) যখন ফঁাসির আদেশ হয়, তখন উক্ত আসামীর শেষ ইচ্ছা জানিয়া শাস্ত্রীমহাশয় কারাগারে গিয়া তাহাকে লইয়া উপাসনা করেন। বিলাতগমনের সংকল্প বহুদিন হইতে র্তাহার প্রাণে জাগিতেছিল, এবং তাহারও মূলে তাহার দেশপ্রেম এবং সমাজসেবার আকাঙ্ক্ষাই প্রবল ছিল। ১৮৮৭ খৃষ্টাব্দের ১০ই আগস্ট তাহার ডায়েরিতে লিখিয়াছিলেন-“ভারতের DBBDDD BBDD Yz SKLu uBBDS BDDDBSBBD L L BDDS প্রিয়তা এদেশে লোকের মনে স্থানপ্রাপ্ত হওয়া উচিত। ব্রাহ্মসমাজ এদেশকে সেই শিক্ষা দিবেন, অথচ এদেশীয় ভাবপ্রবণতা, সরসতা ও ধ্যান্যপরায়ণতা রক্ষা করিবেন।” ১৮৮৮ খৃষ্টাব্দের ৬ই মে বিলাত গমনকালে ঈমারে বসিয়া ডায়েরিতে লিখিয়াছেন-”ইংলেণ্ডে আমি ভাষাতাত্ত্বিক বা পণ্ডিত বা দার্শনিক হইতে যাইতেছি না, কিন্তু ব্রাহ্ম মিশনারীর ও মিশনের কার্য সমুচিতরূপে করিতে আরও সমর্থ হইব বলিয়া যাইতেছি।” এ সম্বন্ধে পাঠকপাঠিকাগণ তাহার ডায়েরি হইতেই সবিশেষ জানিতে পরিবেন। DDDB BBDBBD S DiDBBBDuS Lu DBDBBS DDD BDDDD BDBD করিয়া থাকিবেন যে, তঁহার হৃদয়ে কোনো আদৰ্শই ক্ষুদ্র ছিল না । তঁহার বক্তৃতা এবং উপদেশাদির মধ্যে তিনি বহুবার মনুষ্যত্বের যে আদর্শ উপস্থাপিত করিয়াছেন, তাহা এই : “জ্ঞানে গভীরতা, প্রেমে বিশালতা, চরিত্রে সংযম, কর্তব্যে দৃঢ়তা, মানবে প্রেম এবং ভগবানে ভক্তি”। এই আদর্শ স্বীয় জীবনে রূপায়িত করিতে জীবনের উষাকাল হইতে তিনি ক্রমাগত সংগ্রাম করিয়াছেন এবং অনেকাংশে সফলতাও লাভ করিয়াছিলেন। কিন্তু “তঁহার আদর্শ এত উচ্চ ছিল যে, সে-সফলতায় তিনি সন্তোষ লাভ করিতে পারেন নাই। èR