R O R ইংলেণ্ডের ডায়েরি ধীশুর চরিত্রের সৌন্দর্য এগুলি বাদ দিয়া যে-সকল ভাল কথা আছে, তাহার সমুদায় যে বীশুরই মুখের কথা এমন বোধ হয় না। ধীশুর চরিত্র মৌচাকের ন্যায় বহুজনের উন্নত ধমভাবানুরঞ্জিত কল্পনার দ্বারা চিত্রিত ; আর একটি তাজের ন্যায় বহু-হস্ত-নিহিত উৎকৃষ্ট প্রস্তর সমূহ দ্বারা ইহা খচিত। ধীশুর মুখের কথা ও কার্যবিবরণী জনপরম্পরায় মুখে মুখে সুন্দরীরূপে চিত্রিত হইতে হইতে এইরূপ দাড়াইয়াছে। কিন্তু তাহা হইলেও একথাটা স্বীকার করিতেই হইবে যে, এমন একটা জীবন আবিভূতি হইয়াছিল, যাহার সৌন্দর্যে এক নবশক্তির নব আকর্ষণ উপস্থিত হইয়াছিল ; এবং তাহার চারিদিকে এই সকল সুন্দর ভাব আপনাআপনি গ্রথিত হইয়াছিল। সেই জীবনটুকু ধরিবার উপায় কি, যো-জীবন জগতে নবজীবন প্রসব করিয়াছে ? সেই জীবনকে ঠিকভাবে ধরিবার উপায় নাই ; কারণ, তাহার লিখিত নিঃসংশয়রূপে গৃহীত কোন গ্রন্থই নাই। সেজীবনকে নিশ্চিতরূপে ধরিতে না পারা গেলেও, উহা যে-সকল জীবনকে উৎপন্ন করিয়াছে ও জগতে যে-ফল প্রসব করিয়াছে, তাহা ত পাঠ করা যাইতে পারে। অন্তঃসত্ত্বা, সেই সময়ে এক দেবদূত আসিয়া ভঁাহাকে জানাইলেন যে মেরী নিষ্পাপ কুমারী (Holy Virgin )-ই আছেন, কারণ ভগবানের পবিত্রাত্মা ( The Holy Ghost ) ?Esto všțKİ3 ?GTÉ eifrè Titta i qartVB3 বাক্যে বিশ্বাস স্থাপন করিয়া যোসেফ তখন মেরীকে সাদরে ও সসন্ত্রমে পত্নীত্বে গ্রহণ করিলেন। যথা সময়ে ডিসেম্বরমাসের এক প্রচণ্ড শীতের রাত্রে জেরুসালেমের অনতিদূরে বেথেলহেম-পঞ্জীর এক দীন সরাইখানার আস্তাবলে দারুণ দুর্দশার মধ্যে ইহুদীদের রাজা’ ধীশুর জন্ম হইল! এই গস্পেলেই উক্ত হইয়াছে’-যে সূত্রধর যোসেফাই প্রকৃতপক্ষে রাজা ডেভিডের বংশাবতংস। মেরীর সহিত ডেভিডের বা অন্য কোন ইহুদীরাজার কোনরূপ রক্তের সম্পর্ক ছিল এরূপ জানা যায় না। এরূপ অবস্থায় ধীশুকে রাজা ডেভিডের বংশোদ্ভূত क्ला बाँध्न किङ्गटन ?
