পাতা:ইংলণ্ডের ডায়েরি - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমধ্য সাগর প্রবৃত্তি আর থাকিবে না। জগতে ৰে চিন্তার এত আন্দোলন চলিয়াছে, ইহারা তাহার সংবাদ কিছু রাখেন না ; কেমন মুখে আছেন!! এইরূপ নিজগত বিশ্বাস অধিক দিন টিকিবে না। সন্দেহ ও অজ্ঞেয়তাবাজেয় আঘাতে ইহা এক সময় ভগ্ন হইবে। পাশ্চাত্ত্য দেশে একেশ্বরবাদ যে ভাল করিয়া দাড়াইতে পারিতেছে না, তাহার কারণ বোধ হয় এই : অন্যান্য ধর্ম-সম্প্রদায়সকল সুদৃঢ় DBDB D DD DBDBD DBBD DBDDBB DBBSBDBD DBB রাখিয়া নিজেদের কার্যের ভিত্তি স্থাপন করিয়াছেন ; সুতরাং তঁহাদেয় ভিত্তি বর্তমান চিন্তার তরঙ্গের আঘাতে আলোড়িত হইতেছে না । একেশ্বরবাদিগণ সেই বাধের বাহিরে আসিয়া পড়িয়াছেন, সুতরাং চিন্তাসাগরের তরঙ্গ তাহাদিগকে চারিদিক হইতে আঘাত করিতেছে ; তঁহাদিগকে সেই তরঙ্গের মধ্যে আপনাদের জীবন ও কর্মের ভিত্তি স্থাপন করিতে হইতেছে ; সুতরাং হঠাৎ ভিত্তি স্থাপিত হইতেছে না। এই তরঙ্গের মধ্যে ব্রেকাওয়াটার নির্মাণের উপায় কি ? সে ইঞ্জিনীয়ার কোথায় ? সে ক্ষমতাশালী মনস্বী পুরুষ কোন দেশে জন্মিবেন ? DD DDD DBDB DBDBDuDuD DDDB BDBS BBD BBBuBBDB DD DS প্রাণ-মনের সহিত বিশ্বাস করিতে হইবে ; তাহাকে যদি সত্য বলি, সত্যের হাতে প্রাণ সমৰ্পণ করিতে হুইবে । সন্ধ্যার সময় ক্লার্কসাহেব “লাইফ ফর দ্য লাস্ট ডেজ’-নামক এক প্রকাও পুন্তক আনিয়াছিলেন। গ্রন্থকর্তার গ্রন্থ লেখার উদ্দেশ্য এই যে, ৰীণ্ডয় পুনরাগমনের দিন লন্নিকট। কি আশ্চর্য, এই বিষয় লইয়া এক প্রকাণ্ড গ্রন্থ রচিত হইয়াছে -যেমন বুদ্ধের নানা জন্মের বর্ণনা করিয়া প্রকাও প্রকাণ্ড গ্রন্থ সকল রচিত হইয়াছে। মানুষ ধৰ্মভাবের দ্বারা অন্ধ হুইয়া অনেক শক্তি কেবল ভ্রমের মধ্যে ক্ষয় করিয়াছে ; প্রকৃত ধর্মসাধনে, মানুষের উপকারে, সেই শক্তির অর্থেক ব্যয় হইলে, জগতের অবস্থা আয় এক প্রকায় হইত। অন্ত এই ভাকিয়া সকাল সকাল শয়ন করিতে যাওয়া গেল যে, হ্যাত্রি শেষে উঠিয়া ব্রাহ্মসমাজেয় ভূত ও ভবিষ্যৎ বিষয়ে চিন্তা করা মাইৰে । سد و