( ఇతి ) গুজরাঠ, তাঞ্জোর ও পারস্ত দেশ হইতে সংগৃহিত জিনিসগুলি বিশেষ করিয়া দেখা উচিত। কোটুলি লোহারাণ হইতে সোরছি ( কুজো ) ও ঢাকৃনি সহ ঘট ; শিয়ালকোট হইতে ঢালগুলি ; খয়েরপুর হইতে তরবারির খাপ। গুজরাট হইতে রেকবিগুলি ; ভাrঞ্জার হইতে ঘড়, ঘটী ও গোলাপপাশ এবং পারস্ত দেশ হইতে বাক্স । চতুর্থ শ্রেণীর অন্তর্গত লক্ষ্মেী, ভাওয়ালপুর, কাশ্মীর, তালপুর জয়পুর হইতে মিনাকার বাসন পত্রগুলি, ব্রহ্মদেশ হইতে “নীলো" নামক এনামেল করা জিনিসগুলি এবং লক্ষ্মেী ও হাইদ্রাবাদ হইতে "বিদূরী” নামক জিনিসগুলি বিশেষ দ্রষ্টব্য। নীচে ইহাদের কয়েকটির নাম করা যাইতেছে ; —লক্ষ্মেী ও ভাওয়ালপুর হইতে প্রাপ্ত গুড়গুড়ি ; কাশ্মীর হইতে সংগৃহীত চিনি রাখিবার পাত্র ও অপরাপর পাত্রাদি, তালপুর ও জয়পুর হইতে সংগৃহীত গন্ধদান সমূহ ব্রহ্মদেশ হইতে আনিত রেকাবসহ বাট ও নীলো কাজের নমুনাগুলি, হাইদ্রাবাদ ও লক্ষে হইতে সংগৃহীত কুঁজা ও গুড়গুড়ি । - পঞ্চম শ্রেণীর অন্তর্গত-তিব্বত, কাশ্মীর, কটক, ঝাসি, ত্রিচীনপল্পী ব্রহ্মদেশ, ঢাকা এবং শ্রীরঙ্গপত্তন হইতে সংগৃহীত বাসন পত্র প্রভৃতি অতি মনোহর। এগুলির কয়েকটির উল্লেখ করা যাইতেছে। ঢাকা জেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামে মৃত্তিক হইতে খুড়িয়া তোলা বিষ্ণুমূর্ত্তি, ঢাকা হইতে গেলাস ও বাটী ; কটক হইতে সংগৃহীত হুর্ম্ম তারের দ্বার নক্স কাটা গোলাপপাশ, আতরদান, ধূপদান ও গোলকরা ডাণ্ড (হ্যাণ্ডেল) সহ রেকাৰ, পানের ডিব, ফুলের সাজি ও বাক্স। বাসি হইতে আনিত আতরদান, ব্রহ্মদেশ হইতে সংগৃহীত রাজপুত্র ও রাজকন্তার মূর্ত্তি, গেলাস ও বাটগুলি ; মাদ্রাজ হইতে প্রাপ্ত সামাদান ; কাশ্মীর হইতে প্রাপ্ত মন্থরা গেলাস ও কুজা ; শ্রীরঙ্গপত্তন হইতে আনিত রূপার উপর সোণার কলাই করা ও পাতবসান রেকাব ( ইহা প্রায় ১৫০ বৎসর পূর্ব্বে মুসলমান শিল্পী দ্বারা নির্ম্মিত) এবং মহাত্মা তাসিলাম প্রদত্ত তরবারর খাপ। যষ্ঠ শ্রেণীর অন্তভূর্ত নিম্নলিখিত জিনিসগুলি অতি মুন্দর। রেঙ্গুণ হইতে সংগৃহীত একটা প্রাচীন কালের ছোট মুক্তার হার এবং চুল্পী
