পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুভ আর একটা রসগোল্লা চাইলে ধমক দিয়ে বলত, আজ স্কুটাে সম্মেল, তিনটে রসগোল্লা বেশী খেয়েছিল। পেট ব্যাখা হবে না তোর পেটুক «कांथांकांद्र ?' ' . . . . . . ۶۰ از ۰ تا ، ) :: - সে আমার খেতে পারছে না জেনেও তার পাতে আরও কয়েকটা খাবার দিয়ে বলত, খাণ্ড খেয়ে নাও। না খেলে আমি রাগ করব। কিন্তু ! . কোনবার পেট ব্যথা হত। কোনবার পেট খারাপ হত। छू-क निन डूअंड श्ऊ मनाटक । 8 তখন জোয়ায়তঁাটা চলত শুভর বন্ধুত্ব করায়। ঠিক যেন নদীর জোয়ার বাড়িতে ডেকে নিয়ে যাওয়াটা যেন ছিল পূর্ণিমা আর অমাবস্যার জোয়ার। সবচেয়ে জোরালো বন্ধুত্বের সময় । তার পরেই ভঁাটা-শুরু হত শুভর বন্ধুত্বে ! км " , " | শুধু কাছে গিয়ে দাড়ানোর জন্য শুভ বিরক্ত হয়েছিল এমন অনেক দিনের কথা মনে আছে নন্দর। ' '. সাবিত্রীকে বহুদিন সে সামনাসামনি দ্যাখেনি। এরোড্রোমে অনেকেই গিয়েছিল। কিন্তু বিদেশ-ফেরত ছেলেকে অভ্যর্থনা জানাতে সাবিত্রী কোন যায়নি। আজ নন্দ তার মানেটা বুঝতে পারে। . " را با به " و এরোড্রোমে উড়োজাহাজ থেকে যে নামবে সে তো পুরোপুরি ছেলে নয় সাবিত্রীর। সে একটা ভিন্ন রকম বিদেশী-রকম যুবক। মাসে একবার দুবার শুভ টেনে নিয়ে গেলেও, জোর জবরদস্তি করে ভাল দামী দামী খাবার খাইয়ে পেট ব্যথা পেট খারাপ করে দিয়ে থাকলেও পটের ছবির জীবন্তু রাজরানীর মত সাবিত্রী কাল্পনিক কাহিনীর ডাকিনী যোগিনী মোহিনী মহামায়ায় এক মিশেল দেবীত্বের মহিমায় মনটা তার আচ্ছন্ন করে। রেখেছিল অনেক বয়স পর্যন্ত । ' ' , গ্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়েছে সমারোহের সঙ্গে । জগদীশের; বড় শালা, সাবিত্রীর একমাত্র দাদা, পঞ্চান্ন বছরের মহেশ্বর কলকাতায় এই বাড়িটার SS