পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনের কথাটা বুঝিয়ে বলে কৈলাস। দশজনে যে নিয়মনীতি আইনকানুন মানে এক সে সব ভাঙা অপরাধ, ভালোই হোক আর মন্দই হোক , সে সব , নিয়মনীতি আইনকানুন । কিন্তু তারা তো দশজনের বিরুদ্ধে যাচ্ছে না। ধর্ম পাণ্টাবার অধিকার সমাজ তাদের দিয়েছে, এ কাজকে বে-আইনী বা সমাজবিরোধী বলবার জো নেই। লক্ষ্মীর স্বামী না থেকেও আছে, উচিত না হলেও এটাই যখন দশজনে নিয়ম বলে মেনে নিচ্ছে এখন পর্যন্ত, তারাও এ নিয়মটা নিশ্চয় মানবে। এতদিন মেনেও এসেছে। কিন্তু নিজের ইচ্ছায় ধর্ম পাণ্টালে DDDB DB SBDB DDS DLD BBBDBS BDBBBD S DBBD S g SDD অনুসারে চললে তাদের দোষ হবে কেন ? কিছু মানুষ তাদের দোষ দেবে, গালাগালি করবে-তার মধ্যে আজকের আত্মীয়বন্ধুও থাকবে অনেক-কিন্তু তার আর করা কি। যে অধিকার তাদের দেওয়া হয়েছে কিছু মানুষকে অসন্তুষ্ট করার ভয়ে সেটা না খাটানো মানেই ওই মানুষগুলির মন যুগিয়ে চলা । বুঝলে কথাটা ? बू-द-ला-श। অমন টেনে বলছ বুঝ-লা-ম ? মোর বাবু মেয়েলোকের মন । বুঝেও মন খুতখুতে করলে করব কি বল ? কিন্তু লক্ষ্মী বুক বঁধে, মনকে শক্ত করে। শুধু ভাতকাপড়ের অভাবে কত জীবন নষ্ট হয়ে যেতে দেখেছে। চারিপাশে । আবার দারিদ্র্যের মধ্যে, স্বচ্ছলতার মধ্যে কত জীবন ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে শুধু কতকগুলি নিয়ম কানুন আচার বিচারের জন্য । এদের পাশাপাশি আবার তাদের কথাও ভাবে লক্ষ্মী, শত দুঃখের মধ্যেও যারা স্বামীপুত্র নিয়ে সুখী হয়ে আছে। কৈলাস একদিন তাকে বলেছিল, অবস্থা পাণ্টে না গেলে এদেশে ষোল আনা সুখ পাওয়া, জীবনটা সার্থক করা শুধু। গরীব কেন, ছোটখাট বড়লোক কেন, কোটিপতিরও সাধ্য নেই। একেবারে ওপরতলায় মানুষেরও নাকি আজ সব হারাবার আতঙ্কের কণ্টকশয্যা। জীবনটা সার্থক করা সব চেয়ে বেশী সম্ভব হয়েছে জগতে সোভিয়েট আর চীনে । Str8