পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তবু, যেটুকু সুখ সার্থকতা এদেশে পাওয়া সম্ভব, সে কেন তা থেকে বঞ্চিত হয়ে জীবন কাটাবে? তার কৈশোরটুকু লুটতে লুটতে স্বামী বিগড়ে গিয়েছিল বিক্রির জন্য বাজারে সাজানো নারীর যৌবন আর নেশায়। সম্পর্ক চুকিয়ে দিয়ে এসেছে আজ এক যুগেরও বেশী। তবু সেই সম্পর্কের দায় টেনে নগদ সুখ বাতিল করে কেন সে দুঃখী হয়ে থাকবে ? হোক নুনভাত । উপোসী মানুষ সে । একজন সুনভাতের কলাপাত সামনে ধরে দিয়ে খেতে ডাকলে কেন সে প্রত্যাখ্যান করবে। এটা উচিত কি ওটা অনুচিতের চিন্তায় ? স্বৰ্গে গিয়ে সর্বসুখ পাবার ভঁওতা সে জেনে গিয়েছে অনেক কাল। তার শুধু এখন এই পৃথিবীর জীবনে ভালো-মন্দ উচিত অনুচিতের বিচার। এ বিচার কৈলাস নিশ্চয় ভালো বোঝে তার চেয়ে ? নিজের মেয়েলি ভয়ডর ভাবনা চিন্তার জন্য কেন সে বার বার ঠেকিয়ে চলবে কৈলাসকে, বাতিল করে দেবে তার বিচার ও সিদ্ধান্ত ? লক্ষ্মী তাই জোর দিয়ে বলে, শোন বলি, মোকে অতি ঠাণ্ড ভেবা নাক । ভুল করে নয় ভেস্তেই দেব জীবনটা, অতি ডরাইনে আমি । মোর ভাবনা যত তোমার জন্যে। তুমি যদি মন ঠিক করে থাকে, আমিও ঠিক করলাম। কি করতে হবে জানিয়ে দিও, বাস। উঠে দাড়িয়ে আঁচলে বাধা পান-দোক্তা মুখে পুরে দিয়ে মোলায়েম মিষ্টি সুরে বলে, সত্যি সত্যি মোকে সঁপে দিলাম আজ থেকে বিশ্বাস না হয়, থানার ঘড়িতে এগারটা বাজতে শুনে এস। জেগে রইব । , সত্যিই আসব লক্ষ্মী ? খুশি হলে নিশ্চয় আসবে। আমি কি ডরাই নাকি তোমাকে ? কপালে বন্দুক ঠুকে ওসব ন্যাকামি চেছেপুছে সাফ করে দিয়েছে জান না ? কৈলাস উদ্বেগের সঙ্গে বলে, জরটর হয়নি তো তোমার ? তোমার সেই भiथiब्र Cवलभांत्रिों वांggनेि 6डा ? >b*2