পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাড়াতে পারছি না-কুটিরশিল্পের স্টেজের প্রাথমিক ইণ্ডাস্ট্রি, আমরা গড়তে পারি। ইওরোপ আমেরিকায় এটা হয় না, এদেশে সম্ভব। ” s' কি কয়ে ? তাই তো ভাবছি ! সেই জন্যই তো তোমার সঙ্গে পরামর্শ করা । নন্দ চিন্তিতভাবে বলে, তুমি পণ্ডিত হয়েছ পদার্থবিজ্ঞানে, আমি শিখেছি খানিকটা ডাক্তারি বিদ্যা । আমার মনে হয়, ভাল করে একনমি না পড়ে পলিটিকস না ঘেটে আমরা দুজনে পরামর্শ করে কিছু ঠিক করতে পারব না। BBBDDL DBDD DBB BDD BDBDBD S শুভ জোর দিয়ে বলে, কিছু কিছু সবই আমি পড়েছি। পুথির বিদ্যা দিয়ে কিছু হবে না। সায়ান্স আমাকে এটা শিখিয়েছে। বাস্তব অবস্থা জেনে বুঝে কাজ করতে হবে । নন্দ বলে, কিন্তু বাস্তব অবস্থা জানিবার বুঝবার জন্যই তো বিদ্যা দরকার। কিসে কি হয়, কেন হয়, না জানলে চলবে কেন ? একটা আন্দোলন গড়তে হলে নিজেকে সব বুঝতে হবে, দশজনকে বুঝিয়ে দিতে হবে শুভ এবার বিরক্ত হয়ে বলে, আমার আসল কথাটা তুমি ধরছ না, অনেক কিছু সাপোজ করে নিচ্ছি। আমি কি ওরকম আন্দোলনের কথা বলছি ? আমি যা করব নিজে করব, নিজের জন্য করব—নতুন রকম কিছু। আমার সাকসেস দেখে দশজনে আমায়। ফলে করবে। একেই আমি বলছি ইণ্ডাষ্টিতে নতুন একটা আন্দোলন স্বষ্টি করা। এদেশের বিশেষ অবস্থায় যেটা উপযোগী হবে, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। বুঝতে পারছি কথাটা ? কোন কাজে আমাকে লগতে হবেই। বাপের জমিদারি আছে বলে গায়ে ফু দিয়ে বেড়াতে পারব না। আমার চাকরি করার মানে হয় না। ওটা শুধু কাজ করা হবে।-কোন পজিটিভ রেজাল্ট নেই। কোন ল্যাবরেটরিতে গিয়ে কিম্বা নিজে ল্যাবরেটরি দিয়ে রিসার্চ করতে পারি डशे कद्र नl ? কিন্তু লাভ কি ? জগতে রিসার্চ কম হয় নি, আবিষ্কারও কম হয়নি। তার 8 ዓ