বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গায়ের মেয়ে পুরুষ নিজেদের মধ্যে হাসাহাসি করছে, ক্ষেতে আর মাঠে ঈদুষ তাকে দেখে তার দিকে পিছন ফিরছে, হাসি চেপে রেখে পথ দিয়ে লোক তার পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে। " এর চেয়ে টায়ার আর পার্টস কটা সত্যি সত্যিই চুরি যাওয়া অনেক ভালো ছিল। সম্পূর্ণ গাড়িটা চুরি গেলেও তার এতখানি দুঃখ হত না । আধা ঘণ্টা পরে নন্দ ফিরে আসে। জানায় যে গাড়ির খুলে-নেওয়া অংশগুলি कि कच्ना श्gछ । তোমার কাছে ক্ষমা চেয়েছে ভাই। যদি তুমি চাও সামনে এসে মাণ फ्रांझेंड्स् ब्रांख्रि उग्रांप्छ । শুভ নীরবে মাথা নাড়ে । নন্দ বলে, দুঃখ করে না । তোমার মনে কি আছে। কেউ তো জানে না, তোমাকেও দলে ভিড়িয়ে দিয়েছে। লক্ষ্মী যা বলেছে কথাটা ঠিক, কাজটা - আসলে দু-পাচজনের। আগে হলে হত কি, গায়ের দশজন ওদের বাধা দিত। BDYYD DBBDBDD MD DL TODS তা হলে একলা পেয়ে আমাকে ওরা খুনিও তো করতে পারে, দশজনে স্বাভাকিয়ে দেখবে ? অকারণে খুন কেউ করবেও না, দশজনে সইবেও না । সেজন্য আগে তোমাকে তাহলে একটা বড় রকম অপরাধ করতে হবে, দশজনে যাতে তোমার মরাই ভালো মনে করে। তখন কেউ এগিয়ে গিয়ে তোমায় মারলে সবাই চুপ করেই দেখবে। এখানে কেন, সব দেশেই এই নিয়ম। নন্দ ভেবেছিল, শুভ বোধ হয়। পরদিন আর আসবে না । পরদিন সকালে সেইখানে গাড়ি রেখে সে হেঁটে নন্দর ডিসপেন্সারিতে যায়। মাথা হেঁট করে নয়, মুখ তুলে এদিক ওদিক চেয়ে দেখতে দেখতে। Οι Σ