পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তাকেই যেন শাপ্তি দেওয়া হয়েছে তার প্রার্থনা পূর্ণ করে! : দেবেন বলে, মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়েছে ত্রিভুবন ? মন্দিরের ভিতরে মূর্তির দিকে চেয়ে ত্রিভুবন আর্তকণ্ঠে বলে, আমায় ভুল बूदानि या ? কৈলাসের তখন একটু একটু জ্ঞান ফিরে আসছে। এত বড় ছেলেকে ত্রিভুবন অনায়াসে বুকে করে বয়ে এনেছিল, এবার যেন তাকে কোলে তুলিবার শক্তি সে দেহে খুজে পায় না। কৈলাসকে শাস্তি দেবার প্রত্যক্ষ ব্যবস্থাটা করেছিল নায়েব কালীচরণ। গোরুর গাড়িতে কৈলাসকে নিয়ে ত্রিভুবনের বাড়ি ফেরার ব্যবস্থাও সেই করে দেয়। ততক্ষণে প্রাথমিক একটু চিকিৎসার পর ছেলেকে নিয়ে মোটরগাড়িতে জগদীশ কলকাতা রওনা হয়ে গেছে । স্থানীয় দুই কুঠরির হাসপাতাল নামেই আছে। অসংখ্য স্থানীয় রোগী আর দেশের বিরাট ব্যাপক মুক্তি আন্দোলনকে ভাওতা দেবার জন্য নামমাত্র সরকারী ব্যবস্থা । ভাঙ্গা হাড় জোড়া লাগাতে একটু এদিক-ওদিক হলে ছেলে उांब नांद्रां ऊँौबम ऊंॉछे नियम डूशहद। কিন্তু শুভার হাতটা এমনভাবে মুচড়ে দিল কে ? শুভ বলে, একজুন কালো ধূমসোপান লোক ! অনেক খোজা-খুজি করেও কালো ধূমসো-পানী লোকটির পাত্তা মেলে নি । হয়তো এইজন্যই মেলে নি যে শুভর চোখে কালো ধূমসো-পানা দেখাবে এরকম ঢের লোক বারতলাতেই আছে। দেবেন বলেছিল, কার খোজ করাচ্ছি। সে কি এই পৃথিবীর মানুষ ? দেবীর আজ্ঞা পালন করতে দেহধারণ করেছিল, আবার কোন শূন্যে মিশে Cዓኮርቒጀ•••! শুনে কালীচরণ আর দেরি করে নি। তায় মুখেণ্ড কে যেন কালী মাখিয়ে es