পাতা:ইন্দ্রচন্দ্র.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ । । సిసి সরস্বতীর একবিন্দু অশ জল ইন্দ্র চন্দ্রের নিকট এক মহাসমুদ্র বলিয়া বোধ হইল, তাই ইন্দ্র চন্দ্র উদভ্রান্তভাবে সরস্বত্রীর গণ্ডে চুম্বন করিলেন ; একটা আদর স্পশে সরস্ব তীর প্রাণেৰ উন্মাদ BBS BBBBS BBBB BBB BBBS BBBB BBBB BBB পূর্ব্বক ইন্দ্র চন্দ্রের হস্ত মুক্ত হইতে পারিল না, অথবা ই স্থা করিয়া মুক্ত হইল না । তবে প্রেমের বন্ধনটা নাকি অsি সূক্ষ, এই জন্ত ইন্দ্র চন্দ্রের বিবাহ সংবাদে সরস্বতী অভি. মানিনী ;-ইন্দ্রচন্দ্রকে কয়েক দিনের পর সম্মুখে পাইয়া মানসিন্ধু উথলিয়া উঠিল ; তাই অবনত মুখে চক্ষের জল ফেলিতেছে । ইন্দ্রচন্দ্র ব্যগ্রভাবে পুনরায় জিজ্ঞাসা করিলেন, “কেন কঁদিচে সরস্বতী ? ” অনেক ক্ষণের পর চক্ষের জল মুছিয়া সরস্বতী মৃদুস্বরে উত্তর করিল, “ভগবান কঁদোচ্চেন তাই কঁাদচি, নহিলে এতদিন ভেt কঁদিতে হয নাই । ” ইন্দ্র । সরস্বর্তী ! ভগবান তোমাকে কাদাবেন কেন ? তুমি তো তার কাছে কোন অপরাধ কর নাই । আমিই তোমাকে কাদিয়েচি । কি করবে। বল,—বাবা জোর করে বিয়ে দিলেন কাজেই করতে হলে। । বিয়েই করেচি–কিন্তু তুমি আমার যেমন আছ তেমনিই থাকবে । আজ ও তুমি আমার হৃদয় রাজ্যের অধিশ্বরী, কালি ও তাই, চিরকাল তাহাই থাকিবেতিলীদ্ধের জন্ত তুমি তে। আমার অস্তর ছাড়া নও । সরস্বতী। তাই জন্তে বিয়ে হবামাত্রই পাঁচ দিন আদর্শন । এর পর একেবারে চিরদিনের মত আদর্শন হবেন । তা আমি কে ? এটো পাত বইতে নয় ।