অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ । లి সরস্বতীকে পরিত্যাগ করিয়াছেন, সরস্বতী সে দোষে কত দুর দোষী তাহ ভাল করিয়া জান হইল না । দ্বিতীয় কষ্ট হাড়ি ফেলা হইল কিন্তু কুকুর মারা হইল না ; মাষ্টার মহাশয়ের বেয়াদপির জন্য কিছু শিক্ষা দেওয়া হয় নাই। ইন্দ্র চন্দ্রের মনে মুখ নাই ; নির্জনে বসিয়া কেবল চিন্তা করেন, কাহারও সহিত কথা কহেন না । ছোট ছোট বালক বালিকার খেল। দেখিলে ইন্দ্র চন্দ্রের বড় আমোদ হুইত, সময়ে সময়ে আপনিও তাহাদের খেলায় যোগ দিতেন ; এখন যোগ দেওয়া দূরে থাকুক BBBB BBB BBB BS SSS uBB BBB BBB BB ছিল, প্রত্যহ স্ব স্তে তাহাদিগকে মাহীর দিতেন ; সেই রাষ্ট্রের ঘটনার পরদি এস প্রাতে সে গুলাকে থাচ হুইতে বাহির করিয়। উড়াইয়া দিলেন । রাত্রে নববধূ শমন করিতে আসিলে ইন্দ্র চন্দ্র তাহাকে তাড়াইয় দেন । এইভাবে অীর ৪ জুই চারি দিন কাটিল । ইন্দ্র চন্দ্রের কোন বিষয়েই উৎসাহ নাই ; সকল বিষণ য়েই অন্ত মনস্ক, কেবল সরস্বতীর কথা --সরস্বতীর গল্প হইলে শুনিতে বা কহিতে ভাগ্রহ প্রকাশ করেন । দস্তুতঃ এই সকল প্রসঙ্গ লইয়। ইন্দ্রচন্দ্র সর্ব্বদাই ব্যস্ত । মন ভাল হইবে বলিয়া কে ইন্দ্রচন্দ্রকে মদ্যপান করিতে পরামর্শ দিয়াছে ; ইন্দ্র চন্দ্র তাহাই করিতেছেন কিন্তু হরে খানসামা ব্যতীত আর কেহই একথা জানেন। ছেলের মন খারাপ আছে বলিয়। লীলাবতী ঠাকুরাণী নববধূকে পুত্রের নিকট যাইতে দেন না । এই সময়ে একদিন প্রসঙ্গ ক্রমে ইন্দ্র চন্দ্রের কর্ণে উঠিল যে, সরস্বতী নিরপরাধিনী, সে ইচ্ছ। পুর্ব্বক মাষ্টার মহাশয়কে ঘরে লইয়া যায় নাই,চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের অনুমতি ক্রমে বলপূর্ব্বক মাষ্ট্রার মহাশয় সরস্বতীর গৃহে প্রবেশ করিয়াছিলেন। কথাট।
