দ্বাদশ পরিচ্ছেদ । *; ত্তিতে বাটীর ভিতর প্রবেশ করিলেন । সরস্বতীজগ্রে, ইত্রচন্দ্র পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিলেন । সরস্বতী নিজ শয়ন গৃহে প্রবেশ করিল, ইত্রচন্দ্র ঘরের রোয়াক পর্য্যন্ত উঠিয়াছিল, কিন্তু সাহস করিয়া ঘরের ভিতর প্রবেশ করিতে পারিলেন না,— স্বারের পাশ্বে দাড়াইয়া রহিলেন। সরস্বতী গৃহ প্রবেশ করিয়া পশ্চাৎ ফিরিয়া দেখিল,ইন্দ্রচন্দ্র দ্বারের পাশ্বে দাড়াইয়া মাছেন, शूडब्रां२ १झांडारूद्र झझे८ष्ठ छांकिल, “डिङरज़ श्राँग्लरन ।” আবাহন মাত্রেই অধিষ্ঠান ; ইন্দ্র চলে একবারে সরস্বতীয় শয্যার উপর গিয়া উপবেশন করিলেন। সরস্বতী গৃহের এক কোণে বসিয়া তাম্বুল প্রস্ততে নিযুক্ত হইল। কাতার ও মুখে কথা নাই। ইন্দ্র চন্দ্র অনিমিষলোচনে সরস্বতীর মুখের দিকে চাহিয়া আছেন, আর সরস্বতী আপন মনে পান সাজিতেছে ! -অনেকক্ষণের পর সরস্বতীর তাম্বুল প্রস্তুষ্ট সমধি হইল । একটা তামুল হস্তে লইয়। সরস্বতী দণ্ডায়মান হইল ! কি জানি কি অলজঘনীয় কারণে একবার সরস্বতীর বক্ষঃস্থল ত্রু চৰু করিয়া কঁপিয়া উঠিল, সেই অবস্থায় সরস্বতী অগ্রসর হইয়। অবনত মুখে “পান পান” বলিয়া হস্ত প্রসারণ করিল। যদিও ইন্দ্রচন্দ্র এতাবৎ সরস্বতীর মুখের দিগে চাচিয়ণছিলেন বটে, কিন্তু প্লাপের ভিতর কি এক ভয় মিশ্রিত ভাষ উদয় হুইতেছিল,—সঙ্গে সঙ্গে সর্ব্বাঙ্গ কঁাপিতেছিল । পান লইত্তে গিয়া সরস্বতীর হস্ত ধরিয়া ফেলিলেন ; আর চুম্বকে যেমন লৌহ আকর্ষিত হয় সেই রূপ সরস্বতী ইন্দ্র চন্দ্রের অঙ্কশায়িনী হইল । তৈলশুন্য বহুদিনের একটা পুরাতন বোতল দেওয়ালে বুলিতে ছিল, অকস্মাৎ সে স্বস্থান ছাত হইয়া প্রজলিত প্রদীপের উপক পড়িয়া শত খণ্ডে বিভক্ত হইল ; প্রদীপ ও নিবিয়া গেল ।
