, ঈশাচরিতামৃত । Yet गौश्ननांक थविटे कश्लेिबा भग्न । महे अवशग्न अभब्रांशैररू अtनक थ* রাখিয়া কমে ক্রমে মারিয়া ফেলে। ঈদৃশ স্বত্রণাদায়ক মৃত্যু আর নাই । সৈন্যদল আহ ! কোমল প্রকৃতি যিশুকে বিবস্ত্র করিয়া ঐ জুশ্যন্ত্রে ভুলিয়া বঁধিল, দুই হন্তে দুই এবং পদদ্বয়ে এক লৌহশলাকণ স্থাপনপূর্বক তত্বপরি দারাঘাত করিল, এবং তাছার উভয় পার্থে হুই জন চোরকে তদবস্থায় আবদ্ধ করিয়া রাখিল । নির্দয় শেলাঘাতে যিশুর পদনখ হইতে মস্তকের কেশ পৰ্য্যন্ত বন বন করিতে লাগিল, পিপাসায় কণ্ঠতালু শুকাইয়া গেল, হস্ত পদে রক্তধার ছুটিতে লাগিল। যন্ত্রণার যেন মূৰ্ত্তিমান আকার তিনি ধারণ করিলেন। পাষণ্ডের অত্যাচার এবং সাধুর অতুল সহিষ্ণুতার ইহা চূড়ান্ত দৃষ্টান্ত । সদা সৰ্ব্বদা ষে স্থান দিয়া লোকজন গভারাত করে এমন এক প্রকাশ্য পথের ধারে এই বধ্যভূমি। দণ্ডিত ব্যক্তির স্বরধস্থ। দর্শনে আর সকলে শাসিত হইবে এই অভিপ্রায়ে য়িহদীর ষৎপরোনাস্তি ঘৃণা ও জবমাননার সহিত র্তাহাকে দুই জন দস্থার সহিত এইরূপে বধ করিয়াছিল। মস্তকোপরি মধ্যাহ্ন স্বর্ঘ্যের তীব্র কিরণ, তাহার উপর এই দুৰ্বহ ক্রুশযন্ত্রণ, নিমেষে নিমেৰে ক্লেশভার গুরুত্তর হইয়া উঠিতেছে। এ অবস্থায় লোক অনেক ক্ষণু বঁচিয়া থাকে এবং দক্ষিয়া দঙ্কিয়া মরে । যতই ধাতনানল জলিয় উঠে ততই তাহারা মৃত্যুবেদনায় ছট ফট্ করে ; যতই ছটফট করে ততই ক্ষতস্থান আরো জলিতে এবং ফুলিতে থাকে। তখন যন্ত্রণার অধীর হইয়। উন্মাদের ন্যায় কেহ হস্তাদিগকে কুৰ্বাক্য বলে, শাপ দেয়, কেহ কাকুতি মিনতি করির কাদে। তখন তাহাঙ্গের মৃত্যুই পরম প্রার্থনীয় হয়। যাহাকে দেখে তাহাকেই ব্যাকুল হইয়া বলে, “ওগো আমাদিগকে শীঘ্র শীঘ্ৰ মারিয়া ফেল, আর ষে সহিতে পারি না ! ক্লেশ লাম্বব করিবার জন্য মুমূর্ধ ব্যক্তিকে এক প্রকার তরল মাদক গ্রব্য পান করাইবার বিধি প্রচলিত ছিল । নগরবাসিনী কোন দয়াবতী নারী উহ। প্রস্তুত করিয়া পাঠাইয়া দিতেন। সেই মাদক পানে চৈতন্যশক্তি বিলুপ্ত হুইত, সুতরাং ক্রুশের আঘাত আর অনুভব করিবার সামর্থ্য থাকিত না । বৈরনির্ধ্যাতনস্পৃহা পুণর্মাত্রায় চরিতার্থ হইলে বুকি পাষাণ হৃদয়েও এতটুকু দয়ার সঞ্চার হয়। ইহার পূর্বে এমন প্রথা ছিল যে জমির আঘাতে 38
