পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুৰ্গতি-নাশিনী মা!” তাহার পরই বড় কৰ্ত্তা খড়ম পায়ে বাহির হইয়া বলিলেন, “এত রাত হােলো যে! লক্ষ্মী, তোমার মাকে ডেকে দেও। গিনীর কা’ল থেকে জর হয়েছে। এই একটু আগেই তোমার কথা বলছিলেন। দুদিনের মধ্যে ফিরে আসবার কথা, পাঁচ হয়ে গেল। উনি ত ভেবেই অস্থির।” হরেকৃষ্ণ বলিলেন, “আরও তিন চার যায়গা ঘুরে এলাম। কোথাও কোন সুবিধা করতে পারলাম না ।” “সে কথা এখন থাক, কাল সকালে শুনবো। লক্ষ্মী, বোমাকে DBB SBDBBDSS BDBDBD DDS DDDS DBDBD S uDuDD LBkDJ uBB BD0S শীতল, বোস বাবা ! এখানেই দুটো প্ৰসাদ পেয়ে যা।” শীতল বলিল, “বড় কৰ্ত্তা, এত রাতে আর পেসাদ পেয়ে কাজ নেই। সন্ধে বেলা আমরা বাউসমারীর বাজার থেকে চিড়ে মুড়কী নিয়ে রাতের কাজ শেষ করে এসেছি।” বড় গিনী তখন বাহিরে আসিয়াছেন। তিনি বলিলেন, “শোন কথা, দুটো চিড়ে মুড়কী খেয়েই রাত কাটাতে হবে না কি ? বোস। শীতল, দেখতে দেখতে মাছের ঝোল ভাত হয়ে যাবে। আজ তিন দিন পথের দিক চেয়ে বসে আছি। কৰ্ত্তা সুধুই রাগ করে বলেন, বোসে-বোসে কাজ নেই, অকারণ কষ্ট করতে কোন BB BD S DD DDD DB BBS BD DB BDDB DBBBD SBDBDB DDDS তাই কুটে দে গিয়ে । ঐ ছোটবেী উঠেছে। যা ত ছোটবেী ! দুটাে উনন জেলে মাছের ঝোল ভাত নামিয়ে দে। ওরে শীতল, তোর ভাইপো নগা না। সঙ্গে গিয়েছিল। সেই ছেলেমানুষটাকে R