পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরেকৃষ্ণ বলিলেন, “নিয়ে রাখ, তুমি আমাদের সেদিন কত উপকার করেছ।” সিধু মহা আনন্দে চলিয়া গেল। তখন ছোট-বধু লক্ষ্মীকে আড়ালে ডাকিয়া বলিলেন, “লক্ষ্মী, বাইরে যে কতকগুলো কাঙ্গাল-গরিব এসেছে, তাদের কি আমনি ফিরিয়ে দেবে। DD SY S S DB S S DD S DBDBDS S S S S S S BBBD0BD S DDD ছিলেন।” কথাটা রমেশের কাণে গেল ; সে বলিল, “আমি আসামাত্ৰই মুখ দেখেই চিনেছি, এক কাঙ্গালের মা চলে গিয়েছেন, আর এক কাঙ্গালের মা এসেছেন। সেজন্য ভাবনা নেই ; আমি এই এখনই দোকানে গিয়েছিলাম ; বলে এসেছি, তারা এখনই চিড়ে-মুড়কী পাঠিয়ে দেবে। বাইরে ওদের একটু অপেক্ষা করতে বলেছি। চারটিী করে ভূজা দেব, আর চারটিী করে পয়সা দেব ।” হরেকৃষ্ণ বলিলেন, “উত্তম ব্যবস্থা করেছ”। তা হ’লে টাকা নিয়ে যাও ।” রমেশ বলিল, “টাকার দরকার নেই ; আমার কাছে টাকা আছে, তাতেই হবে।” লক্ষ্মী বলিলু, “রমেশ দা, তুমি ত সবে পচিশটা টাকা ক’ল নিয়েছ । তা দিয়ে কি এত হতে পারে।-খরচ যে অনেক হয়ে গেল ?” রমেশ বলিল, “দিদি লক্ষ্মী, তোমায় তা বলেছি, হিসেব Q R