পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী। as রিল ধরণারে ধনের ভাণ্ডার। * শাক আদি শস্তের আধার ॥ ধারণ গুণ কত ভাব তায় : ' রে ধরা ধরে যাহার কৃপায় ॥ এই ধরাধামে যে দিয়েছেন ধান । পদে নত হয়ে কর গুণগান ॥ (স্বর্য্য) যদি না করিত অন্নের স্বজন। পে বাচিত তলে জীবের জীবন ? তে হয়েছে এই শরীর-ধারণ। কিছু করিতেছি অন্নের কারণ ॥ তে অল্পের দাস হয়েছে সকল । ল বুড়া অাদি সবে অন্নের পাগল ॥! ভাই অন্ন বিনা বল এ সংসারে । iব জঠর জালাকে জুড়াতে পারে? o অন্ন ব্রহ্ম এই জেনে সার। ব করেন বুদু অন্নেতে বিহার। যে কত গুণ নাহি তার সীমা । মুখে ক'ত কব অন্নের মহিমা ?: | নাই তুমি নাই উনি আর ইনি। তুমি ব্ৰহ্ম বল অন্নদাতা ধিনি। দায়েন্তে দেখ হইয়া কাতর। জলধিজলে ডুবিতেছে নর। মুখেতে হয়ে ভয় নাই মনে । সে হাত দেয় সাপের বদনে । ধনের সার অন্ন মহামণি । ভতরে ঢুকে প্রকাশিছে খনি ॥ অনুরাগ সর্নে মনে রাখে। ভোগ পেয়ে ভাল চেলে থেকে ॥ পেকেছে মাঠে নামধারগম। তণ্ডুলের কাছে নন কম। গুণময় শস্যের প্রধান । রসাল” হয়েছে অভিধান ॥ ধবনাদি যত জাতি আছে। । (ग)थिइउम সকলের কাছে ॥ দেবতার প্রিয় খাদ্য সকলের আগে। ময়দার কাছে আর কিছুই না লাগে (t ছধেগমে ধিয়ে ভাঙ্গ যার নাম লুচি । ছেলে বুড়াসকলেরি ভোজনেতে রুচি। মনোহর রুচিকর দ্রব্য এই বটে। শুচি নাই মুচি নাই লুচির নিকটে ॥ঃ যত খায় তত মন থাকে আরো ক্ষোভে । গন্ধ পেয়ে নেচে ওঠে অন্ধ হুয়ে লোভে ॥ পেটুক যদ্যপি শুনে লুচির ফলার। দড়ী ছিড়ে ছুটে যায় রখে সাধ্য কার : এই লুচি ব্রাহ্মণের পেটের সম্বল । বিশেষতঃ রাজপুরে বৈদিকের দল। " যত পায় তত খায় তত লয় তুলে । কৰ্ম্মীর কুলায় কিসে ভাবেনাকে ভুলে। আচার বিচার আর কিছুই না করে। দইমাথা লুচি গুলা নিয়া যায় ঘরে ॥ দেও দেও গোল করি ওঠে পাত ছেড়ে । র্কোচড় পূর্ণ করে হাড়ি থেকে কেছে। রবাহূত রেয়ো-ভাট শত শত জন । লুচির কৃপায় করে উদরপালন ॥} গালি মেরে নাহি হয় মানের লtধব । কে দিলে "রাঘব” নাম রাঘব রাধব ॥ খাজ গজ আদি করি মুথের মিঠাই এই গমে জন্মলাভ করেছে সবাই ॥ সুমধুর মিষ্ট অন্ন ভোজনের সার। যে না পায় তার তার বৃথা জন্ম তার ॥ ময়দার মহিমা কেমনে দিব গেয়ে । থোট্টার কেবল বঁাচে পুরী রুট খেয়ে ॥ সেট ক্ষার বসাক তাতির শ্রেষ্ঠ ধারা। রুট ঘণ্টে কত মুখ জেনেছেন তার ॥ রুটী আর বিসকুট সাহেৰেৱ খান । কেক নামে মুজিতে মেঠাই করে নানঃ ॥ ভূমিতলে না হইলে যবনের চার । যবনের দেশে সবে গ্রাণে যেতো মীরা ,