পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vঈশ্বরচঞ্জ গুপ্তের গ্রন্থাবলী । , ૨૧ গেটে গেটে রস ভরা রসের আধার। পতিতপাবন নাম মহিমার গুণে। • মধুতৃণ মহারস’ নাম হলো তার। সমভাবে যুক্ত হন সকল ব্যঞ্জনে। . গোড়া আর মাঝখানে সুধা আস্বাধন । চড় চড়ি সড় সড়ি পোড়া আর ভাজা । গেটেতে লবণরস মাথায় লবণ ৷ অাদরে উদরে দেন কত কত রাজা ৷ ত্রিদোষ বিনাশে এই মধুময় ঘাসে। অল্প দরে বহু মিলে গোষ্ঠী শুদ্ধ বঁাচে । বপুবাসে বল দেয় লাবণ্য প্রকাশে । গরীব নোয়াজ নাম গরীবের কাছে। গুড়ের বিশেষ লয়ে গুণের সন্ধান । তাহার অরুচি যায় আহার ষে করে। *শিশুপ্রিয় অভিধান দিলে অভিধান। রোচক পাচক হয়ে বাত কফ হরে ! BB BB BB BBB BB B BB BBBS BBttttu DuD DDDS S সবাই মোহিত খেয়ে মেঠাই সন্দেশ । গুণ দেখৈ গুণ গেয়ে পেট ভোরে পাই ৷ ভাতে খাও যাতে খাও দুধে আর জলে । যে করেছে বে গুণে এ গুণের নিধান । চিনি বিনা মামুষের আহার না চলে। নিতে নিতে তার তার গুণ কর গান ৷ সব দেশে প্রিয় ইনি সকল সময়। গোড়া সরু আগ গুরু শিরে শোভে টোপ । ছেলে বুড়া সকলের সমান প্রণয়। শ্বেতকান্তি শখাকার ভিন্ন ভিন্ন ক্টোপ। আহার ঔষধ চিনি অতি হিতকর । মুলে তাব মূল নাই নাম ধরে মূলে । চিনিতে শোধিত হয় দ্রব্য বহুতর। রোগাপেটে গে ; লে যেতে হয় চুলো ৷ রোগী ভোগ-উভয়ের সম উপকার। একদিন বাবা জীরে কপ্লিলে আহাব । মুখের সামগ্ৰী হেন কোথা পাব আর ? ছমাস নির্গত হয় সমান উগদার ॥ অাকের মিছরী হয় অমৃতের কোষ। খোট্টদের কাছে র্তার সমাদর বড়ে । সকল গুণের নিধি কিছু নাহি দোষ । ঝাড়শুদ্ধ পেটে দেয় কিছু নাহি ছাড়ে। আখে রস রসে গুড় গুড়ে চিনি হয় । দুষ্টমাস সাহেবের মুখে পেট পালে । চিনির শরীর পায় মিছরীতে লয় ॥ নিয়ত হাজির কলে হাজিরের কালে ৷ সকল অসার গিয়ে সার থাকে শেষ। জলপানে সমাদর সকলের স্থানে। অতএব লােহ জীব সার উপদেশ ॥ কচুরির সহ প্রেম থোট্টার দোকানে। কৰ্ম্ম হতে ধৰ্ম্ম হয় ধৰ্ম্ম হতে জ্ঞান । গোষ্ঠপোষা ব্যঞ্জনেতে বড় মান বাড়ে । নিত্যধাম-প্রবেশের সে জ্ঞান সোপান ॥ বাবাজীরে বেগুণের সঙ্গে সঙ্গে ছাড়ে | কামনার রস গুড় দিওনাফে মুখে । কচি মূল রুচিকর ত্রিদোষ-নাশক । পরম পুস্থরস পান কর মুখে ॥ পাকিলে বিনাশ বায়ু পত্তের জনক। চারু তরু ক্ষুদ্রাকার ফল তার বুকে । শোথ বাত শ্লেষ্মী নাশে শুকাইলে পরে। বেগুণের গুণ নাহি ব্যাখা হয় মুখে। অথচ শীতল গুণ আপনি সে ধরে। } শাল। কালো নানা রূপ ত্রিভঙ্গ সুঠাম। মূলাতে হিঙের গুণ আছে অবিকল । দোলায় দুলিছে যেন কৃষ্ণ-বলরাম ॥ কঁাচ খেয়ে নেচে উঠে সরল সকল। বোটা-রূপ চারু চুড়া কাটা পুচ্ছ তাতে। মুলক মূলক বটে অমূলক নয়। “রাত্রিদিন আলাপন রাখালের সাতে। “ ব্যাভারে পেয়েছি তার মূল পরিচয় ॥