“ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী | >をも" ষে ভাষায় হয়ে গ্রাভ, পরমেশ-গুণ-গীত, প্রকৃতির পূজা ধর, পুলকে প্রণাম কয়, • বৃদ্ধকালে গান কর মুখে । প্রেমময়ী পৃথিবীর পদে। नांष्ट्र गन मांफूडश, . পুরালে তোমার আশ, বিশেষতঃ নিজদেশে, প্রীতি স্নাথ সবিশেষে তুমি তার সেবা কর মুখে । মুগ্ধ জীব যার মোহনদে । -ജ്-ബ ইন্ত্রের অমরাবতী, ভোগেতে না হয় মতি, জন্মভূমি। স্বৰ্গভোগ উপসর্গ সার। छन ना कि औद छूमि, खननैौ জনমভূমি, শিবের কৈলাসধাম, শিবপূর্ণ বটে নাম, • যে তোমায় হৃদয়ে রেখেছে। শিবধাম স্বদেশ তোমার । থাকিয় মায়ের কোলে, সস্তানে জননী त्डारण, भिझा भीि भूसी (श्म, স্বদেশের প্রিয়প্রেম, কে কোথায় এমন দেখেছে ? তার চেয়ে রত্ন নাই আর । মিতে করিয়া বাস, ঘুমেতে পুরাও আশ, হাকরে কত স্বধ, দুকল তৃষ্ণ ক্ষুধ, জাগিলে না বি বিভাবী। স্বদেশের শুভ সমাচার ॥ Fত কাল হরিয়াচ, ७३ पत्न शनिप्रङ्,ि बाँझडोंद उदि गटन, cमश्न দেশবাসিগণে, জননী-জঠর পরিহরি ॥ * প্রেমপুর্ণ নয়ন মেলিয়। লে বলিতেছ, যার বলে চলিতেজ, কতক্ষণ বেং কবি দেশের কুকুর ধরি, যার বলে চালিতেছ দেহ। বিদেশের ঠাকুর ফেলিয়া। র বলে তুমি বলী, তার বলে আমি বলা, স্বদেশের প্রেম যত, সেই মাত্র অবগত, ভক্তিভাবে কর তীরে স্নেহ । বিদেশেতে অধিবাস सूद्ध । স্বতি তোমার বেষ্ট, তাছার প্রস্থতি এই, ভাব তুলি ধানে ধরে, চিত্তপটে চিত্র করে, ' বসুমাতা মাতা সবাকার । স্বদেশের সকল ব্যাপার। বুঝে ক্ষিতির রীতি, তোমার জননী ক্ষিতি, স্বদেশের শাস্ত্রমতে, চল সত্য ধৰ্ম্মপথে, জনকের জননী তোমার। মুখে কর জ্ঞান আলোচন। শস্ত ফলমূল, না হয় যাহার মূল, বৃদ্ধি কর মাতৃভাষা, পুরাও তাহার লাশ, হীরকাদি রজত কাঞ্চন । 藝 দেশে কর বিদ্যাবিতরণ ॥ ন্তে জীবের অমু, বক্ষেতে বিপুল বসু, দিন গত হয় ক্রমে, কেন আর ভ্রম ভ্ৰমে, বসুমতী করেন ধারণ ॥ স্থির প্রেয়ে কর অবধান। ভীর রত্নাকর, হইয়াছে রত্নাকর, ৰাস করি এই বর্ষে, এই ভাবে এই বর্ষে, রত্নময়ী বসুধার বরে। হর্ষে কর বিভুগুণগান। ঝর অবস্থান, করে করে কর দান. উপদেশবাক্য ধর, দেশে কেন দ্বেষ কর, তরণী ধরণী-রাণী-করে। শেষ কর মিছে সুখ জাশ । ধরার পদ, পেয়ে পদ নদী নয়, তোমার যে ভালবাস, সে হলো না ভালবাসা, • জীবনে জীবন রক্ষা করে। আর কোথা পাবে ভালবাসা ? নী মইর মোহে, বঙ্কি রিবন্ধ গেছে, এ বাসা ছাড়িবে বে, আর কি হে আশ রবে: প্রেমভাবে চরে চরাচত্বে ;
