தடு: झुइल्लल्लु छुट्टुक्ल कुहु । লোক পুলকপূর্ণ আলোক ঈক্ষণে। ঞ্জিলোক কয়িছে জয় গোলক গমনে ॥ " তাবুকেরা ভাবে ভাবে এই অভিপ্রায়। চলিয়াছে দেবরাজ ইন্দ্রের সভায় ॥ পাপময় নরলোকে নাহি অভিলাষ। মুখেতে করিবে গিয়ে স্বৰ্গধামে বাস ॥ কেহ বলে ধরাতলে নিদাঘের ভয়ে । বিহার করিবে গিয়া নীহারনিলয়ে ॥ , মানব আসিছে উড়ে শূন্তের উপর। পতঙ্গ পতঙ্গ সম অঙ্গ থর থর ॥ দ্বিজরাজ পায় লাজ দিলে মুখঢাকা। : দ্বিজরাজ ভয় পেয়ে গুড়াইল পাখী ॥ কেহ বলে দেখেছি আকাশ ঘুরে ঘুরে। এ ভববৃক্ষের মূল আছে কত দূরে। : অনুমান করি পুন যুক্তি সহকারে। উঠিয়াছে ফাদ লয়ে চাদ ধরিবারে । একেবারে এড়াইবে সংসারের ক্ষুধা। পেটভোরে থাবে গিয়া সুবিমল সুধা ॥ চন্দ্রলোকে মৃগয়া করিয়া এইবার। পোষা মৃগ কেড়ে লবে কোল থেকে তার ॥} , অকলঙ্ক হবে শশী হারাইয়া শশ । ভাল রে গগনগামী ভাল তোর যশ ৷ জারবার ভাবি যত আকাশের তারা। "তারা নয় তারা হয় তারানাথ দারা f বিনোদ বিমানে বসি বিশেষ বিরলে। সেই তার হার করি পরিতেছে গলে। নবীন নায়ক পেয়ে সুর্থী সব তারা। পুরান নাগরচাদ নাহি চায় তারা ॥ র্তারাহারা তারাপতি পেয়ে অতি দুখ। লাজে তাই গগনেতে লুকায়েছে মুখ ॥ লোকে কয় কুহনিশি মাখিয়াছে মসি। তোক নয় খেদে অস্ত অনুদিত শশী ॥ যদি বল এ প্রকার হইলে ঘটন। পুনরায় হবে কেন ভূতলে পতন ? শুন সার বলি তার বিবরণ মূল। চাদের অমৃত খায় চকোরের কুল । বেরিয়াছে আশপাশ স্থিরপক্ষ ধোরে। রাথিয়াছে সুধাকর একচেটি কোরে । , তার দেখে কি প্রমাদ আমরাই পাখী। চাদের চকোর নাম চন্দ্রকোলে থাকি ৷ রাত্ৰি-দিন সমভাবে রয়েছি টাইট। এ আবার কোথা হতে আইল কাইট। বিনা সুত্রে উড়িয়াছে কেমন “কাইট।” পাথা নাই শূন্তে এসে কেমন “কাইট”। নাহি বলে বলে চলে কলের “কাইট”। মর্ত্যলোকে শব্দ করে “কাইট কাইট”। ঘোর ক্রুদ্ধে এসে উদ্ধে যুদ্ধের সাইট। হরিয়া লইবে শশী করিয়া ফাইট ॥ মনে এই ভাবিয়াছে হইলে “নাইট”। কেড়ে ললে আমাদের চাদের রাইট ॥ চঞ্চল চকোরচয় চঞ্চুর আঘাতে । “কাইট বাইট করি দিলে অধঃপাতে খোচা খেয়ে ধূম গেল ধূম কিসে আর । পুনৰ্ব্বার এসে করে ধরায় বিহার ॥ কেহ বলে আছে এই শাস্ত্রের বচন । অতি উচ্চে উঠিলেই পশ্চাতে পতন । , ல்: ন-বিদ্যা । বিচিত্র বিজ্ঞান-বিদ্যা অতি শুভকরী । যার বলে জলে বলে কলে চলে তরী ॥ না মানে উজান ভাটি নাহি কোন দায়। বায়ুবৎ গতি করি অতি বেগে যায়। দেখ তায় মাঞ্জবের কত উপকার। ক্ষত মতে হইতেছে অাশার মুসার ॥
