পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vजेश्वक्रछठ ७cॐङ्गः:éइदशैौ । * Ꭹ☾" ভূমি তে আপন ভাবে, হইলে ৰিমুখ। এই ভিক্ষে দীন মতে, হরো না ব্রিমূখ। চরমে পরম পদ, যদি যাই ভুলে। " সে সময়ে একবার, চেয়ে মুখ তুলে ৷ তুমি হে ঈশ্বর গুপ্ত ব্যাপ্ত ত্রিসংসার। আমি হে ঈশ্বর গুপ্ত, কুমার তোমার। গুপ্ত হয়ে, গুপ্ত সুতে, ছল কেন কর ? গুপ্ত কায় ব্যক্ত করি, গুপ্ত ভাব হর । পিতৃ নামে নাম পেয়ে, উপাধি ধরেছি। জন্মভূমি জননীর, কোলেতে বসেছি। তুমি গুপ্ত, আমি গুপ্ত, গুপ্ত কিছু নয়। তবে কেন গুপ্তভাবে, ভাব গুপ্ত রয় ? গুপ্তভাবে চিত্রগুপ্ত, চিত্ৰকরি যবে। গুপ্ত স্বতে, গুপ্ত করি, গুপ্তগুহে লৰে। আছি গুপ্ত, পরিশেষে গুপ্ত হব ভবে। বল দেখি সে সময়ে, গুপ্ত কোথা রবে। গুপ্ত হয়ে যখন মুদিব, আমি আঁখি । তথন এ গুপ্ত সুতে, কিসে দিবে ফাকি ? শ্ৰীমদ্ভাগবত । “প্রকাশিত পরিদৃপ্ত, বিশ্ব চরাচর।” সমভাবে সদা কাল, সৰ্ব্বসুগোচর। এই জগতে, “স্মৃষ্টি”, “স্থিতি" আর “ক্ষয়” । নিরূপিত নিয়মিত, যাহা হতে হয়। স্বজিত পদার্থ সবে, “তিনি” বর্তমান। সৎ-রূপে হয় তাই, সত্তার প্রমাণ । বিস্তারিত ন থাকিলে, বিভূর বিভাস। _“অসৎ জগৎ" কতু, হতে না প্রকাশ ॥ “অবস্তুতে” নাহি হয়, বস্তুর বিস্তার। কেনে করিব তার, সুত্তার স্বীকার ? “বন্ধ্যার সন্তান’ আর, “আকাশের ফুল।” কেবল অলীক মাত্র, নাহি তার মূল । জগতের জন্মাদির, হেতুমাত্র যিনি। সিদ্ধজ্ঞান" স্বতঃ“সতী” “সৰ্ব্বগ্নত" তিনি। ཉི་ཧཱ་ * • তিনিই “সৰ্ব্বস্বধন”, “স্বৰ্কমূলাধার”। “নিরাধার” “নিরঞ্জন” “নিত্য” “নিৰ্ব্বিকার’ । বিমোহিত যে “বেদে”, বিবিধ বুধগণ । ষে ‘বেদের” মহিমা না, হয় নিরূপণ ॥ “আদি কবি” “বিধাতার” হৃদয়-আকাশে । যtহার করুণাবলে, সে “বেদ” প্রকাশে ॥ “তেজ” “ঞ্জিল” “কাচ” এই তিনে পরস্পরে। “অসত্যে সত্যের ভান, যে প্রকার ধরে , “বিকার বিশিষ্ট বোধে” “জলভ্ৰম” হয় । বাস্তবিক “অসত্য” সে, সত্য নয় নয় ॥ “ত্রি গুণের” স্মৃষ্টি হেতু, সেরূপ প্রকার। “সত্যরূপে” বোধ হয়, অখিল সংসার ॥ ফলত “অলীক” এই, মিথ্যা সমুদয়। একমাত্র "তিনি" বিন, “সতু" কিছু নয়। “যিনি” হন, আপনার প্রভাবে প্রচার। “র্যাতে” নাই, কোনরূপ, উপাধি সঞ্চার ॥ সে “সত্য” “স্বরূপ" বিকাব নাই “র্যাব” । “পরম পুরুষ’ তিনি, ধ্যান করি “র্তাব” । পরমার্থ। । প্রতি যদি বাখ তুমি, জগতের প্রতি। করিবে তোমায় প্রীতি, জগতের পতি ॥ জগতের প্রিয় হও, ব্যবহার-গুণে । জগৎ বন্ধন কর, ব্যবহার-গুণে ॥ যে ভাবে জগতে তুমি, দেখিবে যেরূপ । জগৎ সে ভাবে তোরে, দেখিবে সেরূপ ৷ প্রেম-বলে জগতের, প্রিয় হয় যেই। জগদীশ গুমির, প্রিয় হয় সেই। প্রণয় শিখিতে যার, মনে সাধ আছে। এখনি শিখুক গিয়া, পতঙ্গের কাছে ॥ দেখ তার কি প্রকার, প্রণয়ের ধারা। অনায়াসে অমলে, পুড়িয়া হয় সারা ৷ লাফ মেরে ঝাপ দিয়া, প্রাণ দেয় সূথে । একবার খহি উহু, করোনাকে মুখে ॥