vঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাৰলী । هاها ধাৰার কিঞ্চিৎ আগে, খাবার তল্লাস লাগে, স্থলে উঠে দেখি চেয়ে, কত মদ কত মে:ে Ty আবার কে ভূমে দেয় পদ । পথ ছেয়ে গান গেয়ে যায় । জাস্ত্র তুলে কত গগু, কেহ জানে লুচি মগু, আগে পাছে পাকাপাকি,আঁকাআঁকি তাকাতা ষও সব ভাৰে গদগদ । ঝাক ঝাকি স্থান নাহি পায়। ‘নেচন্ গিয়াছে ঘর, নক্ষ্মীর হয়েছে জৰু, এলে বাড়ী যত রাড়ী,কঁাকে করি কেলে ইপংি লৈক চড়ি আমরা সবাই। " হাতে পাখা কাটাল মাথায় । লিতাই লারাণ ওই, লৈ তুন্ ইয়া"ই কথা কয় ইলিবিলি, মুখেতে পানের ৰিংি &" ললসিস্ লবীন লাই।’ j গাল বয়ে পিক পড়ে গায়। এ ওরে ফৰ্ম্মাস করে, এক জন রাগভরে, ভদ্র যত মন শাদী, পরস্পর করি চাল কহিতেছে করি খটো মচে । রুচির তরণী লয়ে ভাড়া। বোতলের করি নাম, লড়ও মোড় লাম, যাহাতে আসক্তি যার, সেই শক্তি সঙ্গে তা • লল বওয়া লৈবচো লৈবচে ।” গরবেতে গোপে দেন চাড়া ! খুলে তরী কত ধুম, ধূম কোরে উঠে ধুম, যথাশক্তি শক্তি-সেবা, শক্তি বিদা আছে কেব দেখে ঘুম করিল শ্ৰীহরি। শক্তি-ভক্তি সকলের সার। কেহ বলে বাবা ভাই, আমি এক গীত গাই, ভক্তিভাবে যত জীব, শক্তি-যোগে হন শি লড়ি তোরা লাগর লাগরী।’ শিব-শক্তি পূজে'কেবা আর ? আর আর নীচজাতি, বাবু হয়ে রতীয়াতি, সকলেই ঘোর শক্তি, কোন ক্রমেনহে ভাত্ত মাতামাতি করে কত রূপ । সেইরূপ আচার ব্যভার। ফুলারে বুকের ছতি, যেন নবাবের নাতি, সহজে মুখের গ্রে, রিপুর পঞ্চম ভো হাতী কিনে হয়ে বসে ভূপ ৷ আদ্য তার করে সহকার ॥ সন্তব যেমন যার, ব্যয় করে সে প্রকার, * • গায়ে গাটী, তবলার মুখে চাট কেহ কেহ শুদ্ধ হন ধারে । পরিপাটী খান কোসে কোসে। ধোবার আনন্দময়, পরধনে বাবু হয়, পূর্ণ হলো ইচ্ছা ইটা, স্নান আর দেখে কেট ভাড়া দিয়া সব কৰ্ম্ম সারে । স্নান পান এক ঠাই বোসে । মাতুল-নন্দন যার, ধনের কুবের তীর, লম্পট যুবক যারা, ৰাঁচ কোরে ফেরে उ? জলে জলে, জলে শোভা পায়। ধীরে ধীরে ধীরে ঢালে ডিঙ্গে । জলে উপার্জন কত, যাহান সাহা যত, যেখানে • •, সেই খানে গায় সা সাহালম বাদশার প্রায় । কাকের পশ্চাত্তে যেন ফিঙ্গে। ছাড়ি মুচি যুগী জোল, কত ৰ৷ সেকের পোল, আমি যে অভাগা অতি, স্বভাবতঃ ক্ষীণমন্তি জাকে জাকে ঝণকে ঝাঁকে চলে। কোন কালে মহেশ मां शांहे । i. ঠেলাঠেলি চুলোচুলি, কঁাকে র্কাকে ঝুলোখুলি, ইচ্ছা হেন থাকে জ্ঞান, করিয়া বিভূন্ন ধান লোকারণ্য জলে আর স্থলে । ঘরে যেন মুক্তিস্নান পাই ॥ &" காக 曾
