"ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী। סף ৰে চাপার ফুল ভৰ অঙ্গুলী দেখিয়া। † শিষ্ঠজনে তুষ্ট কর মিষ্ট জালাপনে। " কুটু গন্ধ সার করে নীরস হইয়া । দুষ্টজনে কষ্ট দেহ বিহিত শাসনে ॥ • চোপ করে সেই চাপ করে জংস্কার। এখানেতে জমুগত ৰক্ত আছে ৰনে। অঙ্গুলীর শোভা প্রাণ হরিৰে তোমার ॥ সন্তোষ প্রদান কর সকলের মনে । হর তার অহঙ্কার আঙ্গুল নাছিয়া। ’ এই বনে হয় বারা তোমায় বিরূপ। মরুক ঝরুক্ দল পড়,ঝ খসিয়া। তাদের হতাশ কর দেখাইয়া ৰূপ ৷ রম্ভাতরু উরু-শোভ হরিবারে চায়। দেখাইরা শরীরের বাহ অষয়ব। আপনার গুরুভাব ভাবেতে জানায় ॥ একে একে বিপক্ষেরে কর পরাভব ॥ । একবার সুনয়নে চাহ মুখ ভুলে । ভাঙ্গিতে তোমার মাস শুনিতে বচন। হর তার গুরুদ্বেষ উরুদেশ খুলে । মুনীতে রয়েছে কাছে স্বম্ভ পক্ষিগণ । খোলা উরু দেখে তার সার হবে খোলা। অমৃত-পুরিত ভাষ করিয়া ঘোষণা । বাসন রহিবে তার বাসনায় তোলা ॥ ৰচনে পূরাও প্রাণ তাদের বাসনা ॥ দেখে তব মুখরূপ অমল কমল । যে জল যে ভাবে প্রাণ অাছে উয়েদার। কমলে লুকায়েছিলৎসকল কমল । সেরূপ করিয়া তার কর উপকার। এতদিন ওঠেনিকো ফোটেনিকো মুখ । কৌশল করিল ভাল রমণীরমণ। কঁটিা সার করেছিল পেয়ে ঘোর জুথ । গোপনে গলিয়া গেল, রমণীর মন ; তোমায় বদন মাজ দেখিয়া গোপন। পতির মুভাবে, সতী মনে হাসে, *জল ੇ বল করি ফুলিছে লপন। তাৰ না প্রকাশে মুখে। মুখ ষ্কোলে মুখ তোলোমুখ তোলে বলে। ভাবিয়া নাগরে, প্রণয়-সাগরে, আপন গৌরব করে সৌরভের ছলে । তাসিছে অশেষ মুখে ॥ . কেন লোহারাও মান মোজে ছার মানে। জাপদ নানাম কহিছে কামিনী, কমলের অহঙ্কার নাহি সহে প্রাণে ॥ I সুখের ভাগিনী জামি। তোলো তোলো ২ মুখ খোলো খোলো বাস। কপালেরি কলে, এসে ধাতলে, কমলে দেখাও প্রাণ মধুর স্বহাস । পেয়েছি এমন স্বামী ॥ মলিনী মলিনী হয়ে স্নার না ফুটিবে। এ ভাৰ স্মরণে, নাথের চরণে, নিশাযোগে কৃশ হয়ে মুখ লুকাইবে । বিনা মূলে দাসী হৰ। বলিতেছে প্রাণ তব অধর অধর। স্বধীয়ব গুনে, গুণের এ গুণে, ফাটিতেছে বিত্ব ফল রাগে করি ভর। চিরক্কাল বাধা যুব ॥ অধরে রাগ তারে দেখাও এখনি ৷ } ভাৰিক প্রেমিক, O স্বরসে রসিক, রাগে রাগে গোলে খসে মরিবে আমনি। চতুর সুজন বটে। প্রাণেখনি পারে ধরি ছাত্র ছাক্ষ মাম। করিলে যতন, এমন রতন, জপমান হয়ে কেন কর অপমান ॥ चांद्र कि कांशंरब्र घd ? মনের কুভাব যত জভাব কন্ধিয়া। এরূপ জাধারে, শোভার জাগারে, এখন প্রকাশ কর স্বভাব ধরি। ` *ख्रिष्ट्य् एांश्च चेक्षि । لا لاسده لا
