পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૨ কবিতাসংগ্রহ । লইতেছ পর ধন, বিস্তারিয়া কর । মরণ নিকট অতিঃ স্মরণ না কর ॥ আগে জান অহং কার, অহঙ্কার পরে । পরে পরে পর জ্ঞান, মা চলিলে পরে ॥ =<aరరర9ంcoc> • “মায়৷ ৷ বিশ্বরূপ নাট্যশালা, দৃশু মনোহর । শোভিত সুচারু আলো, স্বৰ্য্য শশধর ॥ ভাব স্বভাবে লোয়ে, সম্পাদন ভার । করিছে সৰল স্বত্র, হোয়ে স্বত্ৰধার ॥ জলধর বাদ্যকর, বাদ্য করে কত । সমীরণ সঙ্গীত করিছে অবিরত ॥ ছয় কালে ছয় কাল, হয় ছয় রূপ । রঙ্গভূমে রঙ্গ করে, ভীড়ের স্বরূপ ৷ অধিকারী এক মাত্র, অখিলপালক । আমরা সকলে তার, যাত্রার বালক ৷ প্রকৃতি প্রদত্ত সাজ, শরীরেতে লোয়ে । বহুরূপ সঙ সাজি, বহুরূপী হোয়ে ॥ শিশুকালে একরূপ, সহজে সরল অখল অপূৰ্ব্ব ভাব, অবল অচল ।