১৪ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। বাঙ্গাল সাহিত্য অনেক দূর অগ্রসর হইত। বাঙ্গালারউন্নতি আরও ত্রিশ বৎসর অগ্রসর হইত। উছার রচনায় দুইটি অভাব দেখিয়া বড় দুঃখ ছয়-মার্জিত ৰুচির অভাব, এবং উচ্চ লক্ষ্যের অভাব। অনেকটাক্ট ইয়ারকি। আধুনিক সামাজিক বানরদিগের ইয়ারকির মত ইয়ারকি नङ्ग-थॉर्डडांभानी মহাত্মার ইয়ারকি। তবু ইয়ারকি বটে। জগদীশ্বরের সঙ্গেও একটু ইয়ারকি— কহিতে না পার কথা—কি রাখিব নাম ? তুমি হে আমার বাবা ছাব আত্মারাম। ঈশ্বর গুপ্তের যে ইয়ারকি, তাহ আমরা ছাড়িতে রাজি নই। বাঙ্গালা সাহিত্যে উছ আছে বলিয়া, বাঙ্গাল সাহিত্যে একটা দুর্লভ সামগ্ৰী আছে। অনেক সময়েই এই ইয়ারকি বিশুদ্ধ, এবং ভোগবিলাসের আকাঙক্ষ ব৷ পরের প্রতি বিদ্বেষশূন্ত । রত্নটি পাইয়। ছারাইতে আমরা রাজি নই, কিন্তু দুঃখ এই যে—এতটা প্রতিভা ইয়ারকিতেই ফুরাইল । একজন দেউলেপড়া শুড়ী, মতিশীলের গল্প শুনিয়া, দুঃখ করিয়া বলিয়াছিল, “কত লোকে পালি’ বোতল বেচিয়া বড় মানুষ হইল—আমি ভরা বোতল বেচিয়৷ কিছু করিতে পারিলাম না?” সুশিক্ষার অভাবে ঈশ্বর গুপ্তের ঠিক তাই ঘটিয়াছিল। তাই এখনকার ছেলেদের সতর্ক করিতেছি—ভাল শিক্ষা লাভ না করিয়৷ কালির অ"চড়