পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रेक्षक़अ ७t8द्र औरमन्नबिछ। $& পাড়িও না। মহাত্মাদিগের জীবনচরিতের সমালোচনায় অনেক গুৰুত্তর নীতি আমরা শিখিয়া থাকি। ঈশ্বর চক্সের জীবনের সমালোচনায় আমরা এই মহতী নীতি শিখি—সুশিক্ষা ভিন্ন প্রতিভা কখন পূর্ণ ফলপ্ৰদা হয় না। ঈশ্বরচন্দ্রের স্মৃতিশক্তি বাল্যকাল হইতে অত্যন্ত প্রখর ছিল। একবার যা শুনিডেন, তাহ আর তুলিতেন না। কঠিন সংস্কৃত ভাষার দুৰ্ব্বেধ শ্লোক সমূহের ব্যাখ্যা একবার শুনিয়াই উাছ অবিকল কবিতায় রচনা করিতে পারিতেন। ঈশ্বরচন্দ্রের মৃত্যুর পর তাহার একজন বাল্যলখা, ১২৬৬ সালের ১লা বৈশাখের সংবাদ প্রভাকরে নিম্নলিখিত মন্তব্য প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন,— " ঈশ্বর বাবু পোস্ত্বাবস্থার পরই বিশাল বুদ্ধিশালিত ব্যক্ত করিতে আরম্ভ করেন। যৎকালীন পাঠশালার প্রথম শিক্ষায় অতি শৈশবকালে প্ৰবৰ্ত্ত হইয়াছিলেন, তখন র্তাহ অপেক্ষ অধিকবয়স্ক বালকের পারস্য শাস্ত্র পাঠ করিত। তাছাতেই যে দুই একটী পারস্য পুত্ব গ্রুত ইহঁত, তাছার অর্থ শ্রুতি মাত্রেই বিশেষ বিদিত ইয়া, বঙ্গ শব্দে সহিত সংযোজনা করি, উভয় ভাষায় "মিলিত অথচ অর্থবিশিষ্ট কবিতা অনায়াসেই প্রস্তুত করিতেন। ১১। ১২ বৎসর বয়ঃক্রম হইতেই অভ্রমে অত্যন্প পরিশ্রমে ঈদৃশ মনোরম ৰাঙ্গাল গান প্রস্তুত করিতে পারগ ইয়া