পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবিতাসংগ্ৰহ । আর জন বলে সই, আমাদের কৰ্ত্ত ওই, চিনিয়াছি শরীরের টাচে। গায়ে সব লোম উঠা, চোক কটা পেট মোটা, সেইরূপ গালে দাগ অাছে ॥ কেহ কয় ওলো ওলে, আই আই মোলো মোলো, চোক খেয়ে কর দরশন । রূপখানি ঢল ঢল, প্রাণধন কারে বল, ওযে দেখি দাদার মতন ॥ যুবতী কুলের বধূ, প্রফুল্প ফুলের মধু, মনে মনে কত শোক উঠে। ডুব ছলে করে দৃষ্টি, মদনের বাণ বৃষ্টি, ফাটে বুক মুখ নাহি ফোটে ॥ ঘোমটার অাড়ে অাড়ে, ঈষৎ কটাক্ষ ছাড়ে, বিরহ-বিলাপ বাড়ে তায়। যুবক পুরুষ যত, চলিয়াছে শত শত, নিজ পতি দেখিতে না পায় ॥ তরণী আইলে কাছে, তরুণী মনেতে অাচে, পাইব আপন প্রাণুধনে। শ্বাশুড়ী ননদ কাছে, লজ্জাভয় ফেরে পাছে, মনের আগুন রাখে মনে ॥ কুলের কামিনী মণি, এত কেন ভাব ধনি, প্রাণুপতি আসিবেক ঘরে । ఫి(t