পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। ১৭ সম্ববাস থাকাতে আমার নিকট মুগ্ধবোধ ব্যাকরণ অধ্যয়ন করিতে আরম্ভ করেন। অনুমান হয়, একমাস কি (झफ्भांन भ¢शाहे भिङ *ीfाख ७ककांनौम भूथंकू ७ अप्र्थंद्र মুছিত্ত কণ্ঠস্থ করিয়াছিলেন । শ্রীতিধরদিগের প্রশংসা অনেক শ্রুতিগোচর আছে, ঈশ্বর বুবুর অদ্ভুত শ্রুতিধরত। সৰ্ব্বদাই আমার প্রত্যক্ষ । ੇ। বাঙ্গালী কবিত উছার স্ব প্রণীতই হউক বা অন্তকৃতই হউক, একবার রচন। এবং সমক্ষে পাঠ মাত্রই হৃদয়ঙ্গম হইয়া, একেবারে চিত্রপটে চিত্রিতের ন্যায় চিত্রস্থ হইয়। চিরদিন সমান স্মরণ থাকিত ” কলিকাতার প্রসিদ্ধ ঠাকুরবংশের সঙ্গে ঈশ্বর গুপ্তের भाऊांभश्-द९c*द्र *ब्रिध्नष्ठ झिल। (नई श्एज नेशंद्रष्टछ কলিকাতায় আসিয়াই ঠাকুর বাটিতে পরিচিত হয়েন। পাথুরিয়াঘাটার গোপীমোহন ঠাকুরের তৃতীয় পুত্র নন্দকুমার ঠাকুরের জ্যেষ্ঠ পুত্র যোগেন্দ্রমোহন ঠাকুরের সহিত ঈশ্বরচন্দ্রের বিশেষ সখ্য জন্মে। ঈশ্বরচন্দ্ৰ ভঁাছার নিকট নিয়ত অবস্থান পূর্বক কবিতা রচনা করিয়া সখ্য রদ্ধি কুতে। যোগেন্দ্রমোহন, ঈশ্বরচন্ত্রের সমবয়স্ক ছিলেন। লেখা পড়া শিক্ষা এবং ভাষানুশীলনে উছার অনুরাগ ও ੇ ছিল। ঈশ্বরচন্দ্রের সহবাসে উছার রচনাশক্তিও জন্মিয়ছিল। যোগেন্দ্রমোহনই ঈশ্বরচন্দ্রের ভাবি সৌভাগ্যের এবং যশকীৰ্ত্তির সোপানস্বরূপ।