পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

४४ वेवाख असत्व ओवनाब्।ि $ांडूब बा?उ प्रहरन क्लब नएम नेवारखह ७क जाशैয়ের গতিবিধি ছিল। মহেশচন্দ্রও কবিত্তা রচনা করিতে পারিতেন। মহেশের কিঞ্চিৎ বাতিকের ছিট থাকায় লোকে উহাকে “ মহেশ পাগল৷ ” বদিত। এই মহেশের गशिउ $ांकूद्र बाणैrउ शेषंद्रन्नक्षत्र थीघ्नरे भूए५भू५ कबिउ चूक इरेऊ। * , ঈশ্বরচন্দ্রের যৎকালে ১৫ বর্ষ বয়স, তৎকালে গুগুীপাড়ার গৌরহরি মল্লিকের কন্য। দুর্গামণি দেবীর সহিত उँींशंद्र दिवांइ इज़ ! দুর্গামণির কপালে মুখ হুইল না । ঈশ্বরচন্দ্ৰ দেখিলেন, আবার মেকি! দুর্গামণি দেখিতে কুৎসিত ! হাব! বোবার মত। এত স্ত্রী নহে, প্রতিভাশালী কবির অৰ্দ্ধাঙ্গ নছে— কবির সহধর্মিণী নহে। ঈশ্বরচন্দ্র বিবাহের পর হইতে আর তাহার সঙ্গে কথা কহিলেন না। ইহার ভিতর একটু Romance ও আছে। শুনা যায়, ঈশ্বরচন্দ্র, কঁচরাপাড়ার একজন ধনবানের একটী পরম মুন্সী কস্তাকে বিবাহ করিতে অভিলাষী হয়েন। কিন্তু উাছার পিতা সে বিষয়ে মনোযোগী না হয়, গুগুীপাড়ার উক্ত গৌরহরি মল্লিকের উক্ত করার সহিত বিবাহ দেন। গৌরহরি,বৈদ্যদিগের মধ্যে এক জন প্রধান কুলীন ছিলোঁ, সেই কুন-গৌরবের কারণ এবং অর্থ দান করিতে হইল না বলিয়, সেই থাত্রীর সছিতই ঈশ্বরচন্ত্রের পিতা পুত্রের