পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের:জীবনচরিত। ২৩ চন্দ্রিক।”, (৫) “সংবাদ তিমিরনাশক” এবং ( ৬ ) বাবু নীলরত্ব হালদার কর্তৃক “বঙ্গদূত” প্রকাশ হয়। - ঈশ্বরচন্দ্র, ষোদোন্দ্র মোহনের সাহায্যে উৎসাহে এবং উদ্যোগে সাহসী হুইয়া, সন ১২৩৭ সালের ১৬ই মাঘে ‘‘সংবাদ প্রভাকর” প্রচারণঃস্ত করেন। তৎকালে প্রভাকর সপ্তাহে একবার মাত্র প্রকাশ হইত। " ঈশ্বরচন্দ্র ১২৫৩ সালের ১ লা মুশাখের প্রভাকরে প্রভাকরের জন্ম-বিবরণ সম্বন্ধে লিখিgfায়াছেন, “ ৬ বাবু যোগেন্দ্র মোহন ঠাকুরের সম্পূর্ণ সাহায্যক্রমে প্রথমে এই প্রভাকর পত্র প্রকটিত হয়। তখন আমাদিগের যন্ত্রালয় ছিল না। চোরবাগানে এক মুদ্রাযন্ত্র ভাড়া করিয়া ছাপা হইত। ৩৮ সালের শ্রাবণ মাসে পূৰ্ব্বোক্ত ঠাকুর বাবুদিগের বাটতে স্বাধীনরপে যন্ত্ৰালয় স্থাপিত করা যায়। তাছাতে ৩৯ সাল পর্যন্ত সেই স্বাধীন যন্ত্রে অতি সস্তুমের সহিত মুদ্রিত হইয়াছিল।” কিঞ্চিদধিক ১৯ বর্ষবয়স্ক নবকবি-সম্পাদিত নব প্রভাকর অপদিনের মধ্যে সন্ত্রান্ত কৃতবিদ্য সাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতে সমর্থ হয়। কলিকাতার যে সকল r সম্ভ্রান্ত ধনবান এবং কতবিদ্য লেখক, সপ্তাহিক প্রভাকরের সহায়তা করেন, ঈশ্বরচন্দ্র ১২৫৩ সালের ১ লা বৈশাখের প্রভাকরে উন্থাদিগের নামের নিম্নলিখিত তালিকা প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন,— -