পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8e श्रेबंद्रष्ठा গুপ্তের জীবনচরিত{ নৌকা লাগিলে, তীরে উঠিয়া পথে যে সকল বালককে খেলিতে দেখিতেন, তাহাদিগের সহিত আলাপ করিয়া, তাহাদিগের ৰাটীতে যাইতেন। তাহাদিগের বাটতে লাউ, কুমা প্রভৃতি কোন ফলমূল দেখিতে পাইলে চাহিয়া আনিতেন। ইহাতে কোন হীনতা বোধ করিতেন না। বালকদিগের অবিভাবকগণ শেষ ঈশ্বরচন্দ্রের পরিচয় প্রাপ্ত হইলে, যথাসাধ্য সমাদর করিতে ক্রট করিতেন না। ত্রমণকালে বালকদিগকে দেখিতে পাইলে, তাহাদিগকে ডাকিয়া গান শুনিতেন এবং সকলকে পয়সা দিয়া छूटे कब्रिाउन । - প্রাচীন কবিদিগের অপ্রকাশিত লুপ্তপ্রায় কবিতাবলী, গীত, পদাবলী এবং তৎসহ উাহাদিগের জীবনী প্রকাশ করিতে অভিলাষী হইয়া, ঈশ্বরচন্দ্র ক্রমাগত দশবর্ষ কাল নানা স্থান পৰ্য্যটন, এবং যথেষ্ট শ্রম করিয়া, শেষ সে বিষয়ে সফলত। লাভ করেন। বাঙ্গালীজাতির মধ্যে ঈশ্বরচন্দ্রই এ বিষয়ের প্রথম উদ্যোগী। সৰ্ব্বাদেী ১২৬০ সালের ১লা পৌষের মাসিক প্রভাকরে ঈশ্বরচন্দ্র বহুকষ্টে সংগৃহীত রামপ্রসাদ সেনের জীবনী ও তৎপ্রণীত “ কালীকীৰ্ত্তন ” ও “ কৃষ্ণকীর্তন” প্রভৃতি বিষয়ক অনেকগুলি লুপ্তপ্রায় গীত এবং পদাবলী প্রকাশ করেন। তৎপরে পর্যায়ক্রমে প্রতি মাসের প্রভাকরে রামনিধি সেন (নিধুবাবু), হরুঠাকুর, রামবক্স, নিতাইদাস বৈরাগী, লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাস, রামু ও নৃসিংহ এবং আরও কয়েকজন প্রাচীণ খ্যাতনামা কবির জীবনচরিত, গীত এবং পদাবলী প্রকাশ