ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। ৪৫ ৷ অনেক অর্থ পরহস্তগত হয়। সমধিক আয় হইতে থাকিলেও তাহার রীতিমত কোন হিসাব পত্র ছিল না। ব্যয় করিয়া যে সময়ে যত টাকা বাচিত, তাহা কলিকাতার কোন না কোন श्वनौ cनांट्रुद्र निरु द्रांधिग्र निळउन । उशिद्र इंनिप्रश्रद्धं जश्८ठन ना । उँीशद्र शृङ्गाद्र *द्र भएनक दफ़्रशांक (t) সেই টাকাwनि बांझना९ रुद्रन। इनिन अडाएर उौद्र बाउ उ९नम७ আদায় করিতে পারেন নাই। • • - प्रेक्ष्क्रश्छद्र दाशैत्र शांद्र अंकब्रिड हिन। इहैवणारें कमीशठ উকুন জ্বলিত, যে আসিত, সেই আহার পাইত। তিনি প্রায় भाश भएषा ८डांप्यद्र अश्र्छन रुहिं★, यांशैत्र भिज ७२१ ५नौ লোকদিগকে আহার করাইতেন। ঈশ্বরচন্দ্র প্রতিবৎসর বাঙ্গালার অনেক সন্ত্রান্ত লোকের নিকট হইতে মূল্যবান শাল উপহার পাইতেন। তৎসমস্ত গটরি বাধা থাকিত। একদা একজন পরিচিত লোক বলিলেন, * শালগুলা ব্যবহার করেন না,• পোকায় কাটিবে, নষ্ট হইয়া যাইবে কেন; বিক্রয় করিলে, অনেক টাকা পাওয়া যাইবে । श्रीशांरक्त हिउँन, वियंग्र कत्रैिग्न मेंॉक यांनिग्नां निव।” धेश्वद्रष्यु তাহার কথায় বিশ্বাস করিয়া কয়েক শত টাকা মূল্যের এক গাটশিল তাকে দিলেন। কিন্তু সে ব্যক্তি আর টাকাও দেয় নাই, শালও ফিরিয়া দেয় নাই, ঈশ্বরচন্দ্রও তাহার আর কোম उई७ लाग्नन नाहै। हेक्ष्ख গুপ্ত বাল্যকালে যদিও উদ্ধত, অবাধ্য এবং