পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচক্লিঙ্গ ‘ ৫৯ গুপ্তের রাগের কারণ অনেক ছিল। সংলায়, বাল্যকালে বালকের অমূল্য রত্ন ৰে মাজ, তা উiহার নিকট হইতে कांक्लिग्नी शहेश । शैॉछि cगासा काफ़्यूि लड़ेब्रा, ठांशत्र श्रृंङ्गेि বর্তে এৰু পিতলের সামগ্ৰী দিয়া গেল-মার বদলে বিমাতা। তার পর যৌবনের যে অমূল্যরত্ন-স্বধু যৌবনের কেন, যৌৰনের, প্রৌঢ় বয়সের, বাৰ্দ্ধক্যের তুল্যরূপেই জমূল্যরত্ন ষে ভাৰ্য্য, তাহার বেলাও সংসার বড় দাগ দিল। যাহ। গ্রহণীয় নহে, ঈশ্বরচন্দ্র তাহা লইলেন না, কিন্তু দাগাবাজির জন্মঃ সংসারের উপর ঈশ্বরের রাগটা রহিয়া গেল। তার পর অল্পবয়সে পিতৃহীন, সহায়হীন হইয়া, ঈশ্বরচন্দ্র অন্নকষ্টে পড়িলেন । কত বানরে, বানরের অট্টালিকায় শিকলে বাধ৷ থাকিয়া ক্ষীর সর পায়সান্ন ভোজন করে, আর তিনিদেবতুল্য প্রতিভা লইয়া ভূমণ্ডলে আসিয়া, শাকান্নের অভাৰে ক্ষুধাওঁ। কত কুকুর বা মৰ্কটু, বন্ধষে জুড়ী জুতিয়া, তাহার श्राद्ब्र कांनी झज्जोड़ेब्रा याग्न, श्रीब्र लिनि झमरञ्च दाz१भदौ थांब्र१ করিয়াও খালি পায়ে বর্ষার কাদা ভাঙ্গিয়া উঠিতে পারেন না। দুৰ্ব্বল মনুষ্য হইলে এ অত্যাচারে হারি মানিয়া, রণে ভঙ্গ দিয়ু, পলায়ন করিয়া দুঃখের অন্ধকার গহ্বরে লুকাইয়া থাকে । কিন্তু প্রতিভাশালীর প্রায়ই বলবান। . ঈশ্বর গুপ্ত সংসারকে সমাজকে, স্বীয় বাহুবলে পরাস্ত করিয়া, তাহার নিকট হইতে ধন, যশ, সন্মান আদায় করিয়া লইলেন । কিন্তু অত্যাচরজনিত যে ক্রোধ তাহা মিটিল না।