৬৪ ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। कदिएक बूक्रिठ श्रृंiब्रिटश श्रांब्र७. ९ङ्गउब्र लांउ । रुबिङ ज** भांज्ज-छांशंद्र उिउद्र कवित्व अबिदल झांझ? काitछ् । भर्नल चूंक्षिब्रां कि इऎएव ? - छिठtद्र यांशद्र शम्नां, झांग्र! ८पथिब्रा তাহাকে বুঝিব। কবিতা, কবির কীৰ্ত্তি—তাহা ত আমাদের হাতেই আছে—পড়িলেই বুৰিব। কিন্তু ৰিনি এই কীৰ্ত্তি রাখিয়া গিয়াছেন, তিনি কি গুণে, কি প্রকারে, এই কীৰ্ত্তি রাখিয়। গেলেন, তাহাই বুঝিঙে, হইবে। তাহাই জীবনী ও সমালোচনাদত্ত প্রধান শিক্ষা ও জীবনী ও সমালোচনার মুখ্য উদ্দেশ্য। ঈশ্বরচন্দ্রের জীবনীতে আমরা অবগত হইয়াছি যে, একজন অশিক্ষিত যুব কলিকাতায় আসিয়া, সাহিত্যে ও সমাজে আধিপত্য সংস্থাপন করিল। কি শক্তিতে ? তাহাও দেখিতে পাই—নিজ প্রতিভা গুণে । কিন্তু ইহাও দেখিতে পাই যে, প্রতিভানুযায়ী ফল ফলে নাই। প্রভাকর মেঘাচ্ছন্ন। সে মেঘ কোথা হইতে আসিল ? বিশুদ্ধ রুচির অভাবে। এখন ইহা এক প্রকার স্বাভাবিক নিয়ম, যে প্রতিভা ও মুরুচি , পরস্পর সর্থী-প্রতিভার অনুগামিনী সুরুচি। ঈশ্বর গুপ্তের বেলা তাহ ঘটে নাই কেন ? এখানে দেশ, কাল, পাত্ৰ বুঝিয়। দেখিতে হইবে। তাই আমি দেশের রুচি বুৰাইলাম, কালের রুচি বুৰাইলাম, এবং পাত্রের রুচি বুঝাইলাম। মুন্ধাইলাম দে পাত্রের রুচির অভাৰের কারণ, ( ১ ) পুস্তকদত্ত সুশিক্ষার वब्रछ, (२) भाउांद्र भबिज गश्गtर्शद्र अउाब, (७) गईৰুক্মিণী, অর্থাৎ যাহার সঙ্গে একত্রে ধর্থ শিক্ষা করি, তাছার
