পাতা:উড়িশ্যার ইতিহাস.pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So go ভাস্কর পণ্ডিত-হবিব উল্প-সন্ধি । [ १ छा কিন্তু নবাব আলিবর্দী খাঁ কর্তৃক তথা হইতে বহিষ্কৃত হইয়া স্বদেশে প্রত্যাগমন করে । তৎপর বৎসর রযুজী বেশিলার প্রেরিত আসাধারণ অধ্যবসায়ী পারস্য দেশী হবিব উল্লার সহিত বহুসংখ্যক মহারাষ্ট্রীয় সমাগত হইলে পূর্ববৎসরের ন্যায় অত্যাচার কাও পুনর্বার সংঘটিত হয় । বাঙ্গল। শাসনকর্তা আলিবদা মহারাষ্ট্রীয়দিগের উপদ্রব দমনার্থে বিশেষ রূপে যত্নবান হইয়াছিলেন এবং তাহাদিগকে অনেকবার যুদ্ধে পরাস্ত করিয়া বাঙ্গল। হইতে বারদ্বার দূরীকৃত করিয়া দিয়াছিলেন ; কিন্তু মেদিনীপুর ও কটকের লোকেরা কোন প্রকারেই এই প্রবল শক্রর হস্ত হইতে মুক্তি লাভ করিতে পারিল না । অবশেষে ১৬৭৩ শকে (আমলি ১১৫৭) বাঙ্গলা, বেহার ও উড়িশ্যার নাজিম এবং রযুজী বেশিলা ইহঁণদিগের মধ্যে এই নিয়মে সন্ধি স্থাপিত হইল যে, আলিবর্দী উক্ত তিন প্রদেশের চোঁথস্বরূপ পূৰ্ব্বকার বাকি সমেত চব্বিশ লক্ষ টাকা বেঁাশলাকে দিবেন। বাঙ্গলার শাসনকৰ্ত্ত। এই সন্ধির নিয়ম প্রতিপালন না করাতে মহারাষ্ট্ৰীয়ের পুনরায় উডিশ্বায় অামিয়া উপস্থিত হইল । ১৬৭৬ শকে নাগপুরের মহারাষ্ট্রীয় রাজা রঘুজীর পুল্ল জানোজী বেশিলা ও হবিবউল্লার অধীন মহারাষ্ট্ৰীয়েরা আবার উড়িশ্যাদেশ আক্রমণ করিয়া অধিকার করিল এবং দুই